1. admin@nagorikexpress.com : admin :
১১ই নভেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ| ২৬শে কার্তিক, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ| হেমন্তকাল| মঙ্গলবার| রাত ১:০৪|
নোটিশ :
পরিচালনা পরিষদ: সারাদেশে সাংবাদিক নিয়োগ চলছে নিরপেক্ষ সংবাদ এর সন্ধানে আজই আপনার বায়োডাটা আমাদের ইমেইল এড্রেস এ পাঠিয়ে দিন অথবা হোয়াটসঅ্যাপ নাম্বারে যোগাযোগ করতে পারেন। বর্তমানে আমাদের প্রতিটি প্রতিনিধির ঠিকানা ও মোবাইল নাম্বার:পান্না আক্তার মহিলা রিপোর্টার গাজীপুর সদর. মোঃ নুরুজ্জামান ঠাকুরগাঁও জেলা বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার প্রতিনিধি 01303691274 মোঃ ফজলুর রহমান ঠাকুরগাঁও জেলা প্রতিনিধি 01718779024 আব্দুল মতিন মুন্সী বোয়ালমারী উপজেলা, ফরিদপুর জেলা মোবাইল নম্বর ০১৬৪৪৫১১৪৮১ মো: আবদুল্লাহ নুর পিরোজপুর জেলা প্রতিনিধি মোবাইল :01903942440 মো: আব্দুর রউফ, পাবনা সাঁথিয়া উপজেলা প্রতিনিধি মোবাইল :০১৭২৩৫৫২৬৩১ মোঃ মাহবুবুর রহমান, নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি, মোবাইল -01902300500 নামঃ মোঃআরাফাত গাজীপুর সদর উপজেলা মোবাইলঃ০১৯৮৬০৪৯৮০০ মোঃ সরোয়ার হোসেন ভাঙ্গা উপজেলা , ফরিদপুর। মোবা: ০১৭৩১৭১১৯৪৭ নাম: মোঃ জুবায়ের রহমান অনিক প্রতিনিধির এলাকা: বংশাল থানা, ঢাকা। মোবাইল: ০১৭৭৮২-৫৩১৪৪ . সকলের আইডি কার্ডের মেয়াদ শেষ। দ্রুত আইডি কার্ড সংগ্রহ করুন জনপ্রিয় পত্রিকা নাগরিক এক্সপ্রেস এর পক্ষ থেকে সবাইকে পরিচালনা পরিষদের পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন । বর্তমানে সারা বাংলাদেশে আইডি কার্ড ধারি আমাদের কোন সংবাদ কর্মী নেই যারা আছেন তাদের আইডি কার্ডের মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে তাই উক্ত সাংবাদিকগণ আমাদের প্রতিষ্ঠানে কর্মরত আছেন বলে বিবেচিত হবে না। যদি কারো আইডি কার্ডের প্রয়োজন হয় তাহলে খুব শীঘ্রই আমাদের সাথে যোগাযোগ করবেন। আপনি কি সাংবাদিক হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে চান? আপনি কি সমাজের সমস্ত অন্যায় অপরাধ দুর্নীতির বিরুদ্ধে লিখতে চান? তাহলে আজই আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন. নিরপেক্ষ সংবাদ এর সন্ধানে। আপনার এলাকায় ঘটে যাওয়া যেকোনো অনিয়ম দুর্নীতি আমাদের কাছে ইমেইলের মাধ্যমে পাঠাতে পারেন অথবা নিচে দেওয়া আমাদের নাম্বারে যোগাযোগ করতে পারেন সারাদেশে সাংবাদিক নিয়োগ চলছে সাংবাদিক হিসেবে নিজেকে গড়ে তুলতে আজ ই আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন.

মতলব উত্তরে ১০ বছরের সংসার রেখে সর্বস্ব নিয়ে নব মুসলিম প্রবাসীর স্ত্রী উধাও

Reporter Name
  • আপডেট সময় : রবিবার, ২৪ জুলাই, ২০২২
  • ১২৯৩ বার পঠিত


ইসমাইল খান টিটু :
চাঁদপুরের মতলব উত্তর উপজেলার কলাকান্দা গ্রামের এক প্রবাসীর স্ত্রী ১০ বছরের চলমান সংসার রেখে টাকা, স্বর্ণালংকার ও সকল জিনিসপত্র নিয়ে উধাও হয়ে গেছে। গত ২০ জুলাই থেকে তার সন্ধান করেও কোথাও পাওয়া যাচ্ছে না। তার স্বামী সৌদি প্রবাসী আব্দুর রহমান সকল আত্মীয় স্বজনের বাড়ি খোঁজ করেও পাননি। তবে ওই গ্রামের সোহেল সরকার নামে এক ব্যক্তির যোগসাজসে এ অঘটন ঘটেছে বলে আব্দুর রহমানের ধারণা।
ঘটনার বিবরণ তুলে ধরে আব্দুর রহমান জানান, তার বাড়ি মতলব দক্ষিণ উপজেলার নাগদা গ্রামে, তিনি হিন্দু ছিলেন। তিনি ২০০৩ সালে সৌদি আরব যান। সৌদিতে গিয়ে ২০০৪ সালে তিনি মুসলমান ধর্ম গ্রহন করেন। পরবর্তীতে ২০১৩ সালে মতলব উত্তর উপজেলার কলাকান্দা গ্রামের জয়নাল আবেদীন মল্লিকের মেয়ে শাস্তা আক্তারের সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। সেই থেকে তাদের দাম্পত্য জীবনে মোঃ আব্দুল্লাহ নামে একটি ছেলে সন্তান রয়েছে। ইতোমধ্যে সে পবিত্র কোরআনে হাফেজ হয়েছে। বিয়ের পর থেকে তার শ্বশুড় শ্বাশুড়ি ও পরিবারের সকল খবর আব্দুর রহমান বহন করতেন। মুসলমান হয়ে যাওয়ার পর থেকে তিনি পুর্বের পরিবারে কোন টাকা পয়সা দেননি। বিদেশে থেকে যত টাকা পয়সা রোজগার করেছেন সব টাকা তার স্ত্রী শাস্তার একাউন্টেই পাঠাতেন। সর্বশেষ গত ২৪ মে আব্দুর রহমান সৌদি থেকে একেবারে চলে দেশে চলে আসেন। দেশে ফেরার পর তাদের সংসার বেশ ভালোই চলছিল। গত ১৯ জুলাই আব্দুর রহমান চিকিৎসা নিতে ঢাকা যান, পরদিন ২০ জুলাই বাড়িতে এসে দেখেন তাদের ঘর তালা। স্ত্রী, সন্তান ও শ্বশুড় শ্বাশুড়ি কেউই নেই। ঘর তালাবন্ধ করে সব উধাও হয়ে গেছে। সব জায়গায় খোঁজ করেও পাওয়া যায়নি।
আব্দুর রহমান বলেন, আমি বিদেশ থেকে যত টাকা রোজগার করেছি বিশ্বাস করে সব টাকা শাস্তার কাছেই পাঠিয়েছি। কারণ আমি হিন্দু থেকে মুসলমান হওয়ার কারণে আমার স্ত্রী সন্তানই আমার সবচেয়ে মুল্যবান। সর্বশেষ তার একাউন্ডে ৮ লাখ টাকা ছিল। আর স্বণাংলকার যা যা ছিল সবকিছু নিয়ে চলে গেছে। পরে তাদের নিকটাত্মীয় সোহেল সরকারের কাছে গিয়ে জানতে পারি সে ১৩ জুলাই আমাকে তালাক দিয়েছে। কিন্তু কেন তালাক দিয়েছে তা জানতে পারি নাই। তাছাড়া ১৯ তারিখ পর্যন্ত আমরা একই সংসারে ছিলাম। সোহেল সরকারের কাছে আমি এক লাখ টাকা পাই। ওই টাকা চাইতে গেলে তিনি আমাকে অনেক মারধর করেছেন। এই সোহেল সরকারের কথা মত আমার শ্বাশুড়ি চলে। সে বিভিন্ন পায়তারা করে আমার সংসারটা ধ্বংস করে দিল।
কলাকান্দা গ্রামের আবুল বাশার দেওয়ান, রিপন, আলমগীর হোসেন, মনির ও শাহজালাল সহ অনেক নারী পুরুষ বলেন, আব্দুর রহমান অনেক ভাল লোক। তিনি হিন্দু থেকে মুসলমান হয়েছেন। তার যত টাকা পয়সা আছে শাস্তার পরিবারের কাছে পাঠাতো। তাদের পরিবারের যত খরচ সব আব্দুর রহমান বহন করতো। কিন্তু তার উপর এমন অবিচার করে সবকিছু নিয়ে পালিয়ে গেছে তারা। পাশের বাড়ির সোহেল সরকার কুপরামর্শ দিয়ে তাদের সংসারটা নস্ট করে দিয়েছে।
শাস্তার ভাই মোঃ আসলাম বলেন, আমাকে অনেক আগেই আমার পিতা মাতা সংসার থেকে আলাদা করে দিয়েছে। আমার সংসার নিয়ে আমি আলাদা থাকি। তবে আমার জানামতে আমার দুলাভাই আব্দুর রহমান তাদের কাছে সব টাকা পাঠিয়ে এবং তাদের পরিবারের সব খরচ বহন করতো। আমার ধারণা সোহেল সরকারের বুদ্ধিতে সংসারটা নস্ট করে পালিয়ে গেছে।
এদিকে সোহেল সরকারের সাথে কথা হলে তিনি বলেন, এসব ব্যাপারে আমি কিছুই জানি না। সোহেল আমার কাছে টাকা চাইতে আসলে তাকে বলেছি তোর বউয়ের কাছে টাকা দিয়ে দিছি। তারপর সে বিশ্বাস না করায় তাকে একটা থাপ্পর দিয়েছি।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরও খবর

ফেসবুকে আমরা

© নাগরিক এক্সপ্রেস । সর্বসত্ব সংরক্ষিত। নাগরিক এক্সপ্রেস এর প্রকাশিত প্রচলিত কোনো সংবাদ তথ্য ছবি আলোকচিত্র রেখা চিত্র ভিডিও চিত্র অডিও কনটেস্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না। পাঠকের মতামত এর জন্য কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়। লেখাটির দায় সম্পূর্ণ লেখক এর