1. admin@nagorikexpress.com : admin :
১১ই নভেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ| ২৬শে কার্তিক, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ| হেমন্তকাল| মঙ্গলবার| রাত ১২:৪৬|
নোটিশ :
পরিচালনা পরিষদ: সারাদেশে সাংবাদিক নিয়োগ চলছে নিরপেক্ষ সংবাদ এর সন্ধানে আজই আপনার বায়োডাটা আমাদের ইমেইল এড্রেস এ পাঠিয়ে দিন অথবা হোয়াটসঅ্যাপ নাম্বারে যোগাযোগ করতে পারেন। বর্তমানে আমাদের প্রতিটি প্রতিনিধির ঠিকানা ও মোবাইল নাম্বার:পান্না আক্তার মহিলা রিপোর্টার গাজীপুর সদর. মোঃ নুরুজ্জামান ঠাকুরগাঁও জেলা বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার প্রতিনিধি 01303691274 মোঃ ফজলুর রহমান ঠাকুরগাঁও জেলা প্রতিনিধি 01718779024 আব্দুল মতিন মুন্সী বোয়ালমারী উপজেলা, ফরিদপুর জেলা মোবাইল নম্বর ০১৬৪৪৫১১৪৮১ মো: আবদুল্লাহ নুর পিরোজপুর জেলা প্রতিনিধি মোবাইল :01903942440 মো: আব্দুর রউফ, পাবনা সাঁথিয়া উপজেলা প্রতিনিধি মোবাইল :০১৭২৩৫৫২৬৩১ মোঃ মাহবুবুর রহমান, নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি, মোবাইল -01902300500 নামঃ মোঃআরাফাত গাজীপুর সদর উপজেলা মোবাইলঃ০১৯৮৬০৪৯৮০০ মোঃ সরোয়ার হোসেন ভাঙ্গা উপজেলা , ফরিদপুর। মোবা: ০১৭৩১৭১১৯৪৭ নাম: মোঃ জুবায়ের রহমান অনিক প্রতিনিধির এলাকা: বংশাল থানা, ঢাকা। মোবাইল: ০১৭৭৮২-৫৩১৪৪ . সকলের আইডি কার্ডের মেয়াদ শেষ। দ্রুত আইডি কার্ড সংগ্রহ করুন জনপ্রিয় পত্রিকা নাগরিক এক্সপ্রেস এর পক্ষ থেকে সবাইকে পরিচালনা পরিষদের পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন । বর্তমানে সারা বাংলাদেশে আইডি কার্ড ধারি আমাদের কোন সংবাদ কর্মী নেই যারা আছেন তাদের আইডি কার্ডের মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে তাই উক্ত সাংবাদিকগণ আমাদের প্রতিষ্ঠানে কর্মরত আছেন বলে বিবেচিত হবে না। যদি কারো আইডি কার্ডের প্রয়োজন হয় তাহলে খুব শীঘ্রই আমাদের সাথে যোগাযোগ করবেন। আপনি কি সাংবাদিক হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে চান? আপনি কি সমাজের সমস্ত অন্যায় অপরাধ দুর্নীতির বিরুদ্ধে লিখতে চান? তাহলে আজই আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন. নিরপেক্ষ সংবাদ এর সন্ধানে। আপনার এলাকায় ঘটে যাওয়া যেকোনো অনিয়ম দুর্নীতি আমাদের কাছে ইমেইলের মাধ্যমে পাঠাতে পারেন অথবা নিচে দেওয়া আমাদের নাম্বারে যোগাযোগ করতে পারেন সারাদেশে সাংবাদিক নিয়োগ চলছে সাংবাদিক হিসেবে নিজেকে গড়ে তুলতে আজ ই আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন.

কিবরিয়া মিজির বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানাচ্ছি.. এলাকাবাসী

Reporter Name
  • আপডেট সময় : মঙ্গলবার, ২৮ জানুয়ারি, ২০২৫
  • ২২০ বার পঠিত

বিশেষ প্রতিবেদন:

 

মুন্সীগঞ্জ যুবদল নেতা শান্তকে হত্যা করা হয়েছে না-কি দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছে এ নিয়ে ঝট এখনও খুলেনি। এ ঘটনার পর মামলায় একজনকে আটক করে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। কিন্তু মেডিকেল রিপোর্টে হত্যার কোন আলামত পাওয়া যায়নি। শান্ত নিহত হওয়াকে কেন্দ্র করে দুইটি পক্ষ তৈরি হয়েছে। মামলাও হয়েছে দুইটি।

 

মেডিকেল রিপোর্টে শান্তের মৃত্যুবরণের ঘটনায় হত্যার কোন আলামত না থাকায় পুলিশ নিশ্চুপ হয়ে যায়। এরপর হত্যা দাবি করে মুন্সীগঞ্জ শহরে শান্তকে হত্যা করার দাবি তুলে শান্ত’র পরিবার ও একটি পক্ষ মিছিল সমাবেশ করলে পরদিন পুলিশ স্পিডবোট চালককে গ্রেপ্তার করে কারাগারে পাঠায়।

 

এদিকে শান্ত’র মৃত্যুবরণ নিয়ে মুন্সীগঞ্জ থানায় দুইটি মামলা হয়েছে।

 

একটি মামলায় উল্লেখ করা হয়, গত বছরের ১লা নভেম্বর রাত ৯ টার দিকে ঢাকার সদরঘাট থেকে শান্ত, কিবরিয়া মিজি, শাহাদাত প্রধানসহ ৮ জন স্পিডবোট দিয়ে মুন্সীগঞ্জের মেঘনার আধারায় আসছিলেন। স্পিডবোটটি রাত সোয়া ১০ টার দিকে মেঘনা নদীর জাজিরা-বকচর এলাকার পৌঁছালে বিপরীত দিক থেকে একটি মাছ ধরার ট্রলার তাদের স্পিডবোটকে সজোরে ধাক্কা দিলে স্পিডবোটটির একপাশ ভেঙ্গে তলিয়ে যায়। এ সময় শান্ত সরকার, শামীম, মিন্টু ও কিবরিয়া মিজি গুরুতর আহত হয়।

 

তাদেরকে মুন্সীগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালে আনা হলে জরুরি বিভাগের চিকিৎসক ঢাকায় রেফার করে। পরে ১লা নভেম্বর দিবাগত রাত দেড়টায় ঢাকার স্কয়ার হসপাতালে শান্ত সরকার মারা যায়। গত ১০ নভেম্বর মুন্সীগঞ্জ সদর থানায় এই মামলাটি দায়ের করেন বকচর গ্রামের শামীম। মামলা নং ১৩।

 

এদিকে গত বছরের ৬ নভেম্বর আরেকটি মামলা করেন নিহত শান্ত’র ছোট ভাই মামুন সরকার। মুন্সীগঞ্জ থানার মামলা নম্বর ৮। মামলায় স্পিডবোট চালক টিপু, শাহাদাত প্রধান, কিবরিয়া মিজি, এছাক আলী, সাইফুল, শামীম, জাফর ও নাছির নামে ৮ জনকে এজাহারনামীয় আসামি করা হয়।

 

এ মামলায় বলা হয়, ১লা নভেম্বর রাত ৭টা ৩৫ মিনিটে মুন্সীগঞ্জ সদরের মুক্তারপুর পুরাতন ফেরিঘাট থেকে আসামিদের সাথে শান্ত স্পিডবোট দিয়ে ঢাকার সদরঘাটের উদ্দেশ্যে রওনা দেয়। রাত ৭টা ৩৫ মিনিট থেকে রাত ১০ টা ১৩ মিনিটের মধ্যে সদরের চিতলিয়া বাজারের দক্ষিণ পাশের জমিতে নিয়ে শান্তকে হত্যা করা হয়। শান্ত’র মেডিকেল পরীক্ষায় হত্যার কোন আলামত না পাওয়া গেলে আসামি গ্রেপ্তারে পুলিশ নিরব থাকে।

 

এ ঘটনায় শান্ত’র হত্যা মামলায় স্পিডবোট চালক ছাড়া সবাই উচ্চ আদালত থেকে জামিন নেয়। পরবর্তীতে গত ১৭ ডিসেম্বর সকালে মুন্সীগঞ্জ প্রেসক্লাব ও সুপার মার্কেট এলাকায় যুবদল নেতা আবু ইলিয়াস শান্ত হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার এবং বিচারের দাবিতে মানববন্ধন ও সড়ক অবরোধ, বিক্ষোভ করে এলাকাবাসী।

 

এই কর্মসূচির দিন রাতেই পুলিশ শান্ত হত্যা মামলার প্রধান আসামি টিপু মোল্লাকে কুমিল্লার দাউদকান্দি থেকে গ্রেপ্তার করে নিয়ে আসে। পরদিন টিপুকে পুলিশ রিমান্ড চেয়ে আদালতে পাঠায়। মেডিকেল প্রতিবেদনে হত্যার কোন আলামত না থাকলেও স্থানীয় বিএনপি এই ঘটনা নিয়ে দুইভাগে বিভক্ত হয়ে পড়ে।

 

শান্ত হত্যা মামলার আসামিদের দাবি, শান্তকে হত্যা করা হয়নি। এটা একটা দুর্ঘটনা। এই দুর্ঘটনায় তারাও রক্তাক্ত আহত হয়েছেন এবং হাসপাতাল-ক্লিনিকে চিকিৎসা নিয়েছেন। একটি পক্ষ তাদের নামে মিথ্যা মামলা দিয়ে সুবিধা ও হয়রানি করছেন বলে তাদের দাবি।

 

এ ব্যাপারে শান্ত হত্যা মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এস আই সাদ্দাম মোল্লা বলেন, পোস্টপোর্টেম রিপোর্টে রোড ট্রাফিক (আর টি) এসেছে, অর্থাৎ রোড দুর্ঘটনায় কারণ মৃত্যুরকারণ চিহ্নিত করা হয়েছে। মামলাটির তদন্ত চলছে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরও খবর

ফেসবুকে আমরা

© নাগরিক এক্সপ্রেস । সর্বসত্ব সংরক্ষিত। নাগরিক এক্সপ্রেস এর প্রকাশিত প্রচলিত কোনো সংবাদ তথ্য ছবি আলোকচিত্র রেখা চিত্র ভিডিও চিত্র অডিও কনটেস্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না। পাঠকের মতামত এর জন্য কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়। লেখাটির দায় সম্পূর্ণ লেখক এর