1. admin@nagorikexpress.com : admin :
১৭ই অক্টোবর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ| ১লা কার্তিক, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ| হেমন্তকাল| শুক্রবার| দুপুর ২:৩৪|
নোটিশ :
পরিচালনা পরিষদ: সারাদেশে সাংবাদিক নিয়োগ চলছে নিরপেক্ষ সংবাদ এর সন্ধানে আজই আপনার বায়োডাটা আমাদের ইমেইল এড্রেস এ পাঠিয়ে দিন অথবা হোয়াটসঅ্যাপ নাম্বারে যোগাযোগ করতে পারেন। বর্তমানে আমাদের প্রতিটি প্রতিনিধির ঠিকানা ও মোবাইল নাম্বার:পান্না আক্তার মহিলা রিপোর্টার গাজীপুর সদর. মোঃ নুরুজ্জামান ঠাকুরগাঁও জেলা বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার প্রতিনিধি 01303691274 মোঃ ফজলুর রহমান ঠাকুরগাঁও জেলা প্রতিনিধি 01718779024 আব্দুল মতিন মুন্সী বোয়ালমারী উপজেলা, ফরিদপুর জেলা মোবাইল নম্বর ০১৬৪৪৫১১৪৮১ মো: আবদুল্লাহ নুর পিরোজপুর জেলা প্রতিনিধি মোবাইল :01903942440 মো: আব্দুর রউফ, পাবনা সাঁথিয়া উপজেলা প্রতিনিধি মোবাইল :০১৭২৩৫৫২৬৩১ মোঃ মাহবুবুর রহমান, নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি, মোবাইল -01902300500 নামঃ মোঃআরাফাত গাজীপুর সদর উপজেলা মোবাইলঃ০১৯৮৬০৪৯৮০০ মোঃ সরোয়ার হোসেন ভাঙ্গা উপজেলা , ফরিদপুর। মোবা: ০১৭৩১৭১১৯৪৭ নাম: মোঃ জুবায়ের রহমান অনিক প্রতিনিধির এলাকা: বংশাল থানা, ঢাকা। মোবাইল: ০১৭৭৮২-৫৩১৪৪ . সকলের আইডি কার্ডের মেয়াদ শেষ। দ্রুত আইডি কার্ড সংগ্রহ করুন জনপ্রিয় পত্রিকা নাগরিক এক্সপ্রেস এর পক্ষ থেকে সবাইকে পরিচালনা পরিষদের পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন । বর্তমানে সারা বাংলাদেশে আইডি কার্ড ধারি আমাদের কোন সংবাদ কর্মী নেই যারা আছেন তাদের আইডি কার্ডের মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে তাই উক্ত সাংবাদিকগণ আমাদের প্রতিষ্ঠানে কর্মরত আছেন বলে বিবেচিত হবে না। যদি কারো আইডি কার্ডের প্রয়োজন হয় তাহলে খুব শীঘ্রই আমাদের সাথে যোগাযোগ করবেন। আপনি কি সাংবাদিক হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে চান? আপনি কি সমাজের সমস্ত অন্যায় অপরাধ দুর্নীতির বিরুদ্ধে লিখতে চান? তাহলে আজই আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন. নিরপেক্ষ সংবাদ এর সন্ধানে। আপনার এলাকায় ঘটে যাওয়া যেকোনো অনিয়ম দুর্নীতি আমাদের কাছে ইমেইলের মাধ্যমে পাঠাতে পারেন অথবা নিচে দেওয়া আমাদের নাম্বারে যোগাযোগ করতে পারেন সারাদেশে সাংবাদিক নিয়োগ চলছে সাংবাদিক হিসেবে নিজেকে গড়ে তুলতে আজ ই আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন.

চাঁদপুরে ক্রেতা না থাকায় ক্ষেতে নষ্ট হচ্ছে টমেটো হতাশায় কৃষকরা

Reporter Name
  • আপডেট সময় : বুধবার, ১৯ মার্চ, ২০২৫
  • ৭৯ বার পঠিত

এমতেয়াজ পাটওয়ারী ফরহাদ চাঁদপুর জেলা প্রতিনিধি:

টমেটো চাষ করে এখন বিপাকে পড়েছেন চাষিরা। বাজারে ক্রেতা না থাকায় চাষকৃত টমেটো ক্ষেতেই নষ্ট হচ্ছে। মাথার ঘাম পায়ে ফেলে যারা টমেটো চাষ করেছেন তাদের দুর্দশার শেষ নাই। এ অবস্থায় চাঁদপুর জেলার ফরিদগঞ্জ উপজেলার টমেটো চাষিদের মধ্যে ক্ষোভ ও হতাশা বিরাজ করছে।

সরজমিনে ঘুরে দেখা গেছে, উপজেলার বালিথুবা পূর্ব, বালিথুবা পশ্চিম, সুবিদপুর পূর্ব, সুবিদপুর পশ্চিমসহ বিভিন্ন এলাকায় ব্যাপকভাবে শীতকালীন টমেটোর আবাদ করা হয়েছে। প্রতিটি ক্ষেতে টমেটোর বাম্পার ফলন হলেও বাজারে সেগুলি বিক্রি না হওয়ায় পাকা টমেটো ক্ষেতেই নষ্ট হচ্ছে। এ অবস্থায় চাষিদের মধ্যে দেখা দিয়েছে চিন্তা আর হতাশা।

স্থানীয় চাষিরা জানান, বিগত কয়েক বছর ধরে এ অঞ্চলে টমেটো চাষে লাভবান হওয়ায় এটি ব্যাপকভাবে চাষ করা হচ্ছে। এ বছর বাজার দর শুরুতে কিছুটা ভাল থাকলেও বর্তমানে দুই থেকে তিন টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। ফলে ঋণগ্রস্ত অনেক চাষিদের মধ্যে চরম হতাশার সৃষ্টি হয়েছে।

স্থানীয় কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, এ বছর শীত মৌশুমে ১শ, ৫০ হেক্টর জমিতে টমেটোর আবাদ করা হয়েছে। এসব টমেটোর মধ্যে উচ্চ ফলনশীল জাতের হাইটম, বিউটি, বিউটিফুল টু, বিপুল প্লাস, চক্র, পান পাতা, মেজর, বাহুবলিসহ বিভিন্ন জাতের টমেটো চাষ করা হয়েছে। বিগত সময়ে এসব জাতের টমেটো চাষ করে চাষিরা লাভবান হলেও এ বছর বাজার দর হঠাৎ করেই কমে গেছে। এতে চাষিরা তাদের আসল চালান উঠাতে হিমশিম খাচ্ছেন।

উপজেলার ঘড়িহানা গ্রামের টমেটো চাষি বিশ্বজিৎ সূত্রধর, সোহেল, মনির হোসেন, বালিথুবা গ্রামের লোকমান, মোস্তফা  সহ অনেকে জানান যে, বাজারে কোন টমেটো তুলে নিলে সেগুলি বিক্রির জন্য পাইকারি মিলছে না। সামান্য কিছু বিক্রি হলেও সেটি দুই থেকে তিন টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। এতে ক্ষেত থেকে তুলে আনার খরচও উঠছে না। এ অবস্থায় এটি চাষের প্রতি আগ্রহ হারাচ্ছেন চাষিরা।

চাষিরা আরো জানান, অনেকেই ঋণগ্রস্ত হয়ে বিভিন্ন ব্যাংক ও এনজিও এবং দাদন ব্যবসায়িদের কাছ থেকে টাকা নিয়ে টমেটো চাষে ব্যয় করেছেন এখন তাদের ঋণের টাকা কিভাবে পরিশোধ করবেন সেব্যাপারে দিশেহারা। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের তদারকির মাধ্যমে চাষিরা যাতে ন্যায্য মূল্য পান সে দাবি জানিয়েছেন।

পাইকারী টমেটো ব্যবসায়ী মো. রিপন জানান, রাজধানী সহ দেশের বিভিন্ন স্থানে এলাকার টমেটো চালন হয়ে থাকে। বর্তমানে রাজধানীর বাজারে টমেটোর চাহিদা না থাকায় তারাও বিক্রি করতে পারছেন না ফলে পাইকাররা এখন আর এখানে টমেটো ক্রয়ের জন্য আসছেন না। এ কারণে টমেটো আগ্রহ করে কিনছেন না তারা।

এ বিষয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কল্লোল কিশোর সরকার জানান, গতবছর টমেটোর আবাদ হয়েছিল ৬৭ হেক্টর জমিতে। বন্যা পরবর্তীতে কৃষি পুনর্বাসন কর্মসূচির আওতায় বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের মাঝে টমেটোসহ বিভিন্ন শাক-সবজির বীজ বিতরণ করায় টমেটোর আবাদ ও উৎপাদন বৃদ্ধি পেয়েছে। বাজারে যোগান বেশি হওয়ায় কৃষকেরা টমেটোর ভালো দাম পাচ্ছেন না। স্থানীয় পর্যায়ে টমেটো সংরক্ষণ ও প্রক্রিয়াজাতকরণের ব্যবস্থা থাকলে কৃষকরা আর্থিকভাবে লাভবান হতো। ঊধ্বর্তন কর্তৃপক্ষকে এ বিষয়ে অবহিত করা হয়েছে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরও খবর

ফেসবুকে আমরা

© নাগরিক এক্সপ্রেস । সর্বসত্ব সংরক্ষিত। নাগরিক এক্সপ্রেস এর প্রকাশিত প্রচলিত কোনো সংবাদ তথ্য ছবি আলোকচিত্র রেখা চিত্র ভিডিও চিত্র অডিও কনটেস্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না। পাঠকের মতামত এর জন্য কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়। লেখাটির দায় সম্পূর্ণ লেখক এর