নিজস্ব প্রতিনিধি:

নাগরিক এক্সপ্রেস পত্রিকার পক্ষ থেকে আনিসুল হকের সাথে সাক্ষাৎকারে আনিসুল হককে বিভিন্ন প্রশ্ন করলে তিনি তার বিভিন্ন কর্মকাণ্ডের কথা এবং ব্যক্তিগত জীবনের কথা তুলে ধরেন এবং ভবিষ্যতে স্কুল কে নিয়ে অনেক পরিকল্পনা আছে বলে তিনি জানান।

১৯৬৬ সালের ২৯ শে অক্টোবর তিনি জন্মগ্রহণ করেন. ১৯৮৩ সালে ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট এ অবস্থিত আদমজী স্কুল এন্ড কলেজ থেকে এসএসসি এবং সেই একই কলেজ থেকে ১৯৮৫ সালে এইচএসসি পাস করেন.
১৯৮৮ সালে বিকম পাস করে কার্গো জাহাজ ব্যবসায় ২৫ বছর বয়সে নেমে পরেন বলে আনিসুল হক জানান. তিনি জানান বর্তমানে আমার একটি সিএনজি স্টেশন একটি পেট্রোল পাম্প একটি তৈল বাহী জাহাজ এবং দুইটি সরকারি নদী খননের কাজে নিয়োজিত ড্রেজিং কোম্পানির আমি সিইও এবং পরিচালক, আমাদের কোম্পানির নিজস্ব দুইটি বৃহৎ আকার ড্রেজার আছে. আমার মালিকানাধীন নির্মাণশিল্পের প্রয়োজনীয় ভারী যন্ত্রপাতি ভাড়া দেওয়ার একটি প্রতিষ্ঠান আছে, ওই প্রতিষ্ঠানে নানা বিধ ক্রেন এক্সকাভেটর সহ ভারী যন্ত্রপাতি আছে, আমার বড় মেয়ে ব্র্যাক ইউনিভার্সিটিতে এম বি এ পাস করে একটি ব্যাংকে কর্মরত আছে. ছেলে এ লেভেলস পাস করেছে.
আমি বাংলাদেশ কার্গো জাহাজ মালিক সমিতির অ্যাসিস্ট্যান্ট জেনারেল সেক্রেটারি হিসেবে দুই বছর অর্গানাইজিং সেক্রেটারি হিসেবে দুই বছর দায়িত্ব পালন করেছি.
বাংলাদেশ সিএনজি স্টেশন ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের নারায়ণগঞ্জ অনেক সভাপতি হিসেবে দুই বছর দায়িত্ব পালন করেছি.

ইতিপূর্বে দুই বছর শরীফ উল্লাহ হাই স্কুল এন্ড কলেজের গভর্নিং বডির সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে স্কুলের অনেক সম্পত্তি পুনরুদ্ধার, বেদখল হয়ে যাওয়া দোকান পুনরুদ্ধার, কোচিং বাণিজ্য বন্ধ করণ সহ উল্লেখযোগ্য অনেক কাজ করেছি, বর্তমান মেয়াদে আশা করছি বাকি সমস্যাগুলো স্থায়ী সমাধান করতে পারব.
আমাদের এলাকায় মাদকের বিরাট সমস্যা ছিল যার অনেকটাই সামাজিক আন্দোলনের মাধ্যমে আমরা দমন করেছিলাম.
চাঁদপুরে সর্বোচ্চ ইয়াবা আমাদের গ্রামে আমরা উদ্ধার করে পুলিশ কে দিয়েছিলাম যার সংখ্যা ছিল ৬৮০০.তিনি আরও বলেন ইনশাআল্লাহ আমাকে যেমন দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে আমি আমার দায়িত্ব সুন্দরভাবে পালন করব এবং বিদ্যালয়ের সার্বিক উন্নয়নের জন্য যতটুকু প্রয়োজন ইনশাআল্লাহ আমি ততটুকু চেষ্টা করে যাবো। এক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট এলাকাবাসীর এবং অভিভাবক এবং ছাত্র ছাত্রীদের সকলের পক্ষ প্রচেষ্টায় সামনের দিকে এগিয়ে যাব সকলে পাশে থাকবেন আশা করি বলে আনিসুল হক তার বক্তব্য শেষ করেন।