1. admin@nagorikexpress.com : admin :
শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ০২:২৫ অপরাহ্ন
নোটিশ :
পরিচালনা পরিষদ: নাগরিক এক্সপ্রেস এর আইডি কার্ড এর মেয়াদ সম্পূর্ণ কোন সাংবাদিক নেই . সকলের আইডি কার্ডের মেয়াদ শেষ। দ্রুত আইডি কার্ড সংগ্রহ করুন জনপ্রিয় পত্রিকা নাগরিক এক্সপ্রেস এর পক্ষ থেকে সবাইকে পরিচালনা পরিষদের পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন । বর্তমানে সারা বাংলাদেশে আইডি কার্ড ধারি আমাদের কোন সংবাদ কর্মী নেই যারা আছেন তাদের আইডি কার্ডের মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে তাই উক্ত সাংবাদিকগণ আমাদের প্রতিষ্ঠানে কর্মরত আছেন বলে বিবেচিত হবে না। যদি কারো আইডি কার্ডের প্রয়োজন হয় তাহলে খুব শীঘ্রই আমাদের সাথে যোগাযোগ করবেন। আপনি কি সাংবাদিক হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে চান? আপনি কি সমাজের সমস্ত অন্যায় অপরাধ দুর্নীতির বিরুদ্ধে লিখতে চান? তাহলে আজই আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন. নিরপেক্ষ সংবাদ এর সন্ধানে। আপনার এলাকায় ঘটে যাওয়া যেকোনো অনিয়ম দুর্নীতি আমাদের কাছে ইমেইলের মাধ্যমে পাঠাতে পারেন অথবা নিচে দেওয়া আমাদের নাম্বারে যোগাযোগ করতে পারেন সারাদেশে সাংবাদিক নিয়োগ চলছে সাংবাদিক হিসেবে নিজেকে গড়ে তুলতে আজি আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন.
শিরোনাম :
মতলবে মায়ের ঠাঁই হয়নি একমাত্র ছেলের ঘরে ভাঙ্গায় নানা আয়োজনে ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস পালিত মাদারীপুরে সময় টেলিভিশনের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন: গণমাধ্যমের ভূমিকা ছাড়া দেশের উন্নয়ন হতে পারে না: শাজাহান খান ভাঙ্গায় প্রানীসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও পুরষ্কার বিতরণ ভাঙ্গায় বর্ণিল আয়োজনে মাইটিভির প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত ভাঙ্গায় হাইলাইট ফাউন্ডেশন ও হাসপাতালের উদ্যোগে বিনামূল্যে চক্ষু শিবির মাদারীপুরে পূর্ব শত্রুতার জেরে মুরগী ফার্ম পুড়িয়ে ফেলার অভিযোগ মতলব উত্তর এ প্রতিপক্ষের গুষিতে ইউপি সদস্যের মৃত্যু টেকনাফে আইডিয়াল একাডেমি কে.জি. স্কুলের পক্ষ থেকে বার্ষিক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত মাদারীপুর বাড়িঘর ভাংচুর ও লুটপাট প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন

সাপাহারে বেড়েছে শীত ফুটপাতে জমে উঠেছে শীতবস্ত্রের বাজার

  • আপডেট সময় : সোমবার, ১৯ ডিসেম্বর, ২০২২
  • ২৫৪ বার পঠিত

হারুনুর রশিদ ,সাপাহার (নওগাঁ) প্রতিনিধি: সারাদেশের ন্যায় নওগাঁর সাপাহারে জেঁকে বসেছে শীত। বেশ কয়েকদিন যাবত একনাগারে শীতের প্রকোপে স্থবির হয়ে পড়েছে জনজীবন। দিন দিন তাপমাত্রা কমে আসার ফলে শীতের তীব্রতা বেড়েই চলেছে। যার প্রভাব পড়েছে এলাকার খেটে খাওয়া কর্মজীবি মানুষদের উপর। ফলে কমে গেছে কর্মজীবি অনেক মানুষের কর্মসংস্থান। তবুও শীতের কবল থেকে বাঁচতে উপজেলা সদরের ফুটপাতগুলোতে জমে উঠেছে শীতবস্ত্র কেনাকাটার হিড়িক।
শনিবার (১৭ডিসেম্বর) উপজেলা সদরের প্রাণকেন্দ্র জিরো পয়েন্টে অবস্থিত ফুটপাতপট্টিতে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, মাটির উপর পাটি কিংবা চট বিছিয়ে নানা ধরনের কমদামী শীতবস্ত্রের পসরা নিয়ে বসে আছেন বিক্রেতারা। আর কমদামে এই শীতবস্ত্রগুলো কেনার জন্য চারিপাশ ঘিরে ভীড় করছেন ক্রেতারা। ফুটপাতের মাটিতে, ভ্যানে ও টং সাজিয়ে শীতবস্ত্রের দোকানগুলোতে চোখে পড়বে রকমারী নতুন ও পুরনো শীতবস্ত্র। এসব দোকানে পাওয়া যাচ্ছে নতুন ও পুরনো কোট, জ্যাকেট, সোয়েটার, চাদর, বিছানার চাদর সহ মহিলা ও শিশুদের নানা ধরনের বাহারী শীতের পোশাক। টানা কয়েকদিন যাবত শৈত্য প্রবাহ বাড়ার ফলে মধ্যবিত্ত ও নিম্নবিত্ত লোকজন এসব দোকানে শীতের কাপড় কেনার জন্য ভিড় করছেন । শুধ ু নিম্ন ও মধ্যবিত্তরাই নয় বরং ধনীরাও খরচ কমাতে কিনছেন এসব শীতবস্ত্র। পুরুষদের পাশাপাশি কমদামে শীতবস্ত্র কেনার সুযোগ হাতছাড়া করছেন না মহিলারাও। এই পট্টিতে শীতবস্ত্র বিক্রয়ের যেন মহা ধুমধাম পড়েছে। ফুটপাতপট্টিতে শীতের কাপড় বেচাকেনা চলে সকাল থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত।
উপজেলা সদরের ফুটপাতপট্টির শীতবস্ত্র বিক্রেতা আবুল কালাম বলেন, আমি এই পট্টিতে সারাবছর নানান ধরনের মৌসুমী কাপড় বিক্রয় করি। অন্যান্য সময় দোকানে কোন কোন দিন ক্রেতার দেখা পর্যন্ত মেলেনা। কিন্তু শীত মৌসুমে আমার দোকানে হরেক রকমের কালেকশন থাকায় কেনাকাটা বেশ ভালোই হয়। অন্যান্য সময়ের তুলনায় শীত মৌসুমে দোকানের বিক্রি বাড়ে প্রায় ৩/৪ গুণ।
শীতবস্ত্র বিক্রেতা আবদুল বাতেন বলেন, আমরা গরমকালের শেষ দিকে গাট ধরে শীতবস্ত্রগুলো কিনে রাখি। শীত মৌসুমে সেসব কাপড় বের করে স্বল্প লাভে বিক্রয় করি। এতে ক্রেতাসাধারণ যেমন কমদামে কাপড় পায় অপরদিকে আমরা ব্যবসায়ীরাও লাভবান হই।
শীতবস্ত্র ক্রেতা ওবাইদুল ইসলাম জানান, বর্তমানে একটি শীতের কাপড় মার্কেটের ভালো কোন দোকানে কিনতে গেলে সর্বনিম্ন টাকা লাগে ৫’ শ থেকে ১ হাজার। কিন্তু ফুটপাতে যেমন ভালো কাপড় পাওয়া যায় ঠিক তেমনিভাবে দামটাও সাশ্রয়ী। এতে করে সাধ্যের মধ্যে বাচ্চাদের আবদার সহজেই পূরণ করতে পারি। এছাড়াও পছন্দমতো মানান সই কাপড়গুলোও মিলে এসব ফুটপাতের দোকানে।
শীতবস্ত্র ক্রেতা জেবুন্নাহার বলেন, সাশ্রয়ী মূল্যে কেনাকাটা করার জন্য ফুটপাতপট্টিতে এসেছি। দুইটা চাদর কিনেছি সাড়ে ৪শ টাকায়। এই চাদরগুলো অনেকটা মানসম্পন্ন। মার্কেটের কোন দোকানে এই দুটো চাদর কিনতে গেলে ১ হাজারের নিচে পাওয়া যাবে না।
শীতের প্রকোপ আরো বাড়লে ফুটপাতপট্টিতে ক্রয়-বিক্রয় আরো বাড়তে পারে। সাশ্রয়ী মূল্যে ক্রয়-বিক্রয়ের ফলে একদিকে ক্রেতারা যেমন খুশি অপরদিকে ব্যবসায়ীরাও লাভবান হবেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরও খবর

ফেসবুকে আমরা

© নাগরিক এক্সপ্রেস । সর্বসত্ব সংরক্ষিত। নাগরিক এক্সপ্রেস এর প্রকাশিত প্রচলিত কোনো সংবাদ তথ্য ছবি আলোকচিত্র রেখা চিত্র ভিডিও চিত্র অডিও কনটেস্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না। পাঠকের মতামত এর জন্য কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়। লেখাটির দায় সম্পূর্ণ লেখক এর
Theme Customized By Shakil IT Park