চাঁদপুর মতলব উত্তর প্রতিনিধ:
লিটন ভূইয়া,দশানীর রিপন ছৈয়াল, শাওন ভূইয়া,আরিফ ছৈয়াল,দশানীর নবী ছৈয়াল, জহিরাবাদের সন্ত্রাসী জুয়েল,চর ওমেদ সন্ত্রাসী সামিমের নেতৃত্বে
নির্বাচনের দিন যতই ঘনিয়ে আসছে, চাঁদপুরের মতলব উত্তর উপজেলার মোহনপুরে ততই বহিরাগতদের আগমন বাড়তে থাকায় সাধারণ ভোটারদের মধ্যে শঙ্কা বাড়ছে। পছন্দের প্রার্থীকে শেষ পর্যন্ত ভোট দিতে পারবেন কিনা, তা নিয়ে তারা সন্দিহান।
মোহনপুরের কয়েকটি এলাকা ঘুরে ভোটারদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, তিন-চারদিন ধরে সেসব এলাকায় বহিরাগতদের আনাগোনা বেড়ে গেছে। এই বহিরাগতরা প্রার্থীর বাড়িতে অবস্থান করছেন একজন নেত অবস্থান নিয়ে উস্কানিমূলক বক্তব্য ফেসবুকে লিখেছে এক সময়ের শীল কাটা চোর এসবি জুয়েল, জানাযায় তিনি এক বিবাহিত মহিলাকে নিয়ে পালিয়ে যায়, পরে এক চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী হাত ধরে এলাকায় প্রবেশ করে পুনরায়।
উস্কানি মূলক পোস্ট করে অন্যদের উস্কে দিচ্ছে।
স্থানীয় ভোটারদের ধারণা,ৎ একজন প্রার্থীর নির্বাচনে প্রভাব বিস্তারের জন্য এই বহিরাগতদের নিয়ে এসেছেন একজন রাজাকার পুএ জামায়াতের নেতা বহিরাগতরা একাধিক মামলার আসামী,মদ-হোটেল ব্যবসায়ী ও দাঙ্গা-হাঙ্গামার সাথে জড়িত বলে বলে জানা যায়।
স্থানীয়রা জানান, ওই রাজাকার পুত্র ২৩/২৫ আনুমানিক ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যায় নৌকার প্রার্থীর পক্ষে মিটিং করেন ৷
আবার ২৮ ফেব্রুয়ারি প্রতীক বরাদ্দের পর ওই রাজাকার পুত্রের বাড়িতেই তিনিসহ তার লোকজন নৌকার বিপক্ষের একজন স্বতন্ত্র প্রার্থীর (অটো রিকশা) পক্ষে মিছিল-মিটিং করায় নৌকার সমর্থকদের মাঝে শঙ্কা বিরাজ করছে।
নির্বাচন অবাধ, শান্তিপূর্ণভাবে হবে কিনা এবং ভোট কেন্দ্রে গিয়ে তারা ভোট দিতে পারবে কিনা- এ নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন অনেকে।
রাজাকারের এর সন্তানের বাড়িতে অনুমতি ২৩/২৪/২৫ তারিখে নৌকার পক্ষে মিছিল-মিটিং, এর পরে ২৮ তারিখে দিন একই সময় একই স্থানে অটোরিকশা প্রতীকের নিজে পক্ষে মিছিল-মিটিং করে আওয়ামী লীগের স্থানীয় তৃনমূলকে পাশ কাটিয়ে নৌকা প্রতীকের প্রার্থীর বিপক্ষে ছাত্রলীগসহ একটি অংশ করছে।
এটি কি তাহলে একজন স্বতন্ত্র প্রার্থীকে আনুষ্ঠানিকভাবে নিজেকে জাগান দেওয়া নয় ? এমন প্রশ্ন এখন মোহনপুরের নৌকার সমর্থক ও সাধারণ ভোটারদের।
উল্লেখ্য নৌকার প্রার্থী আব্দুল হাইয়ের সাথে সুসম্পর্ক রেখে বিদ্রোহী প্রার্থী হয়ে দাঁড়িয়েছেন অটোরিকশার প্রার্থী যিনি নিজেকে আওয়ামী লীগের দাবি করলেও একজন রাজাকার পত্র
জানা যায়, মতলব উত্তর উপজেলা লিটন ভূইয়া,দশানীর রিপন ছৈয়াল, শাওন ভূইয়া,আরিফ ছৈয়াল,দশানীর নবী ছৈয়াল, জহিরাবাদের সন্ত্রাসী জুয়েল, অস্ত্র নিয়ে ওই প্রার্থীর বাড়িতে প্রতিনিয়তই মহড়া দিচ্ছে এবং মিটিং মিছিল করে যাচ্ছে।
একটি অংশ নৌকার বিপক্ষে কাজ করায় হতাশায় দিন কাটাচ্ছেন নৌকার সমর্থকেরা৷
মোহনপুরের বাসিন্দা নাম প্রকাশক যেভাবে রাজাকার পুত্রের বাড়িতে বহিরাগতদের আনাগোনায় পরিস্থিতি যে অবস্থায় ঠেকেছে, তাতে মনে হয় কোনো সাধারণ ভোটার কেন্দ্রে গিয়ে ভোট দিতে পারবেন না।
বাহাদুরপুর এলাকার নাম প্রকাশ্যে অনেক সুখ একজন বলেন রাজাকার পুত্রের বাড়িতে প্রতিনিয়তই বহিরাগত সন্ত্রাসীরা এসে তার সাথে মিটিং মিছিল করে এবং যেকোনো সময় এলাকায় দুর্ঘটনা ঘটে যেতে পারে।, ক্যামনে ভোট দিমু কন! কয়েক দিন পর ভোট। অথচ প্রকাশ্যে একটি দলের প্রার্থীর পক্ষে বহিরাগত লোক এলাকায় প্রবেশ করে উস্কানিমূলক কথাবার্তা বলে সাধারণ মানুষের মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টি করছে ৷ মানুষ কেমনে ভোট কেন্দ্রে গিয়ে ভোট দিবে ? এ ব্যাপারে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পদক্ষেপ নেওয়া দরকার ৷
এদিকে রিটার্নিং কর্মকর্তা কাজী আবু বকর সিদ্দিক সকল প্রার্থীকে নির্বাচনী আচরনবিধি মেনে চলার আহ্বান জানিয়ে বলেন, কেউ নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন করলে তদন্তপূর্বক তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। ভোট যাতে অবাধ-শান্তিপূর্ণভাবে হয়, সে জন্য সব ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এছাড়াও এসবিড জুয়েল নামে কোন এক সময় নাকি সে মানুষের বাড়িতে চুরি করত রাতে শীদ কেটে তিনি তার ফেসবুকে বিভিন্ন উস্কানিমূলক বক্তব্য লিখে ছাড়েন এবং মোটরসাইকেল প্রার্থীর বিরুদ্ধে উসমানীনমূলক বক্তব্য ছাড়েন অটোর রিক্সায় সমর্থক প্রার্থী
Leave a Reply