1. admin@nagorikexpress.com : admin :
১৭ই অক্টোবর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ| ১লা কার্তিক, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ| হেমন্তকাল| শুক্রবার| ভোর ৫:৫৬|
নোটিশ :
পরিচালনা পরিষদ: সারাদেশে সাংবাদিক নিয়োগ চলছে নিরপেক্ষ সংবাদ এর সন্ধানে আজই আপনার বায়োডাটা আমাদের ইমেইল এড্রেস এ পাঠিয়ে দিন অথবা হোয়াটসঅ্যাপ নাম্বারে যোগাযোগ করতে পারেন। বর্তমানে আমাদের প্রতিটি প্রতিনিধির ঠিকানা ও মোবাইল নাম্বার:পান্না আক্তার মহিলা রিপোর্টার গাজীপুর সদর. মোঃ নুরুজ্জামান ঠাকুরগাঁও জেলা বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার প্রতিনিধি 01303691274 মোঃ ফজলুর রহমান ঠাকুরগাঁও জেলা প্রতিনিধি 01718779024 আব্দুল মতিন মুন্সী বোয়ালমারী উপজেলা, ফরিদপুর জেলা মোবাইল নম্বর ০১৬৪৪৫১১৪৮১ মো: আবদুল্লাহ নুর পিরোজপুর জেলা প্রতিনিধি মোবাইল :01903942440 মো: আব্দুর রউফ, পাবনা সাঁথিয়া উপজেলা প্রতিনিধি মোবাইল :০১৭২৩৫৫২৬৩১ মোঃ মাহবুবুর রহমান, নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি, মোবাইল -01902300500 নামঃ মোঃআরাফাত গাজীপুর সদর উপজেলা মোবাইলঃ০১৯৮৬০৪৯৮০০ মোঃ সরোয়ার হোসেন ভাঙ্গা উপজেলা , ফরিদপুর। মোবা: ০১৭৩১৭১১৯৪৭ নাম: মোঃ জুবায়ের রহমান অনিক প্রতিনিধির এলাকা: বংশাল থানা, ঢাকা। মোবাইল: ০১৭৭৮২-৫৩১৪৪ . সকলের আইডি কার্ডের মেয়াদ শেষ। দ্রুত আইডি কার্ড সংগ্রহ করুন জনপ্রিয় পত্রিকা নাগরিক এক্সপ্রেস এর পক্ষ থেকে সবাইকে পরিচালনা পরিষদের পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন । বর্তমানে সারা বাংলাদেশে আইডি কার্ড ধারি আমাদের কোন সংবাদ কর্মী নেই যারা আছেন তাদের আইডি কার্ডের মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে তাই উক্ত সাংবাদিকগণ আমাদের প্রতিষ্ঠানে কর্মরত আছেন বলে বিবেচিত হবে না। যদি কারো আইডি কার্ডের প্রয়োজন হয় তাহলে খুব শীঘ্রই আমাদের সাথে যোগাযোগ করবেন। আপনি কি সাংবাদিক হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে চান? আপনি কি সমাজের সমস্ত অন্যায় অপরাধ দুর্নীতির বিরুদ্ধে লিখতে চান? তাহলে আজই আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন. নিরপেক্ষ সংবাদ এর সন্ধানে। আপনার এলাকায় ঘটে যাওয়া যেকোনো অনিয়ম দুর্নীতি আমাদের কাছে ইমেইলের মাধ্যমে পাঠাতে পারেন অথবা নিচে দেওয়া আমাদের নাম্বারে যোগাযোগ করতে পারেন সারাদেশে সাংবাদিক নিয়োগ চলছে সাংবাদিক হিসেবে নিজেকে গড়ে তুলতে আজ ই আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন.

অস্ত্র কেনেন,না হলে কিন্তু!

Reporter Name
  • আপডেট সময় : রবিবার, ২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫
  • ১২৯ বার পঠিত

অনলাইন ডেস্ক:

এক অদ্ভুত ফোনালাপ ।ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী,আর আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মধ্যে কথোপকথন হয়েছে। কিন্তু এই কথোপকথন কি কেবল বন্ধুত্বের বার্তা বহন করে? না কি এর পেছনে আছে আরো বড়ো একটি কৌশলগত চাল?

হোয়াইট হাউসের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ট্রাম্প সরাসরি ভারতের কাছে মার্কিন প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম কেনার জন্য চাপ দিয়েছেন। পাশাপাশি ন্যায্য বাণিজ্যিক সম্পর্ক গড়ে তোলার কথাও বলেছেন৷ অথচ ভারতীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে এসব স্পর্শকাতর বিষয় কিছুই উল্লেখ করা হয়নি।

ট্রাম্প প্রশাসন কার্যত ভারতের উপর চাপ সৃষ্টি করছে যেন তারা আরও বেশি মার্কিন অস্ত্র কেনে। এর পেছনে কারণও স্পষ্ট। গত দুই দশকে ভারত আমেরিকা থেকে বিপুল পরিমাণ প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম কিনেছে। এমনকি সম্প্রতি তিনশ কোটি ডলারের প্রিডেটর ড্রোন কেনার চুক্তি হয়েছে। কিন্তু এখানেই শেষ নয়। ভারতের প্রতিরক্ষা নীতি যে শুধু আমেরিকার উপর নির্ভর করছে না সেটাই ট্রাম্পের মাথাব্যথার কারণ।

ভারত, রাশিয়া, ফ্রান্সসহ অন্যান্য দেশের কাছ থেকেই অস্ত্র কেনে।যা যুক্তরাষ্ট্রের কাছে উদ্বেগের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। ট্রাম্প বরাবরই বাণিজ্যের ক্ষেত্রে ভারতকে শুল্কের রাজা বলে অভিহিত করেছেন। সম্প্রতি এক দলীয় বৈঠকে তিনি ভারত ও ব্রাজিলের মতো দেশগুলোর বিরুদ্ধে শুল্ক আরোপের হুমকি দেন।

উল্লেখ করে বলেন, আমরা আমেরিকাকেই অগ্রাধিকার দেব। ট্রাম্পের এই অবস্থান শুধু প্রতিরক্ষা বাণিজ্যের ক্ষেত্রে নয়, বরং ভারত মার্কিন সম্পর্কের সামগ্রিক দিককেই প্রভাবিত করতে পারে।অন্যদিকে ভারতের জন্য পরিস্থিতি আরও জটিল করে তুলেছে। রাশিয়ার সঙ্গে তার ঐতিহ্যগত প্রতিরক্ষা অংশীদারিত্ব ইউক্রেন যুদ্ধের পরিপ্রেক্ষিতে ভারত এখনও রাশিয়ার কাছ থেকে অস্ত্র কেনা অব্যাহত রেখেছে, যা আমেরিকার দৃষ্টিতে স্বাভাবিক নয়। এমনকি যুক্তরাষ্ট্র সম্প্রতি ১৯ টি ভারতীয় সংস্থার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে যারা রাশিয়ার সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক রাখছে।

ফলে ভারতের জন্য মার্কিন প্রতিরক্ষা চুক্তি স্বাক্ষর করা এবং রাশিয়ার সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখা উভয়েই এক ধরনের কৌশলগত ভারসাম্যের খেলা করে।

এখানে ভারতের সামনে দু টি পথ খোলা। এক দিকে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে প্রতিরক্ষা সম্পর্ক আরও জোরদার করা, যা বাণিজ্যিক ও কৌশলগত দিক থেকে লাভজনক হতে পারে। অন্যদিকে বহুমেরু কেন্দ্রিক প্রতিরক্ষা নীতি বজায় রাখা, যেখানে রাশিয়া, ফ্রান্স ও অন্যান্য দেশের সঙ্গে ভারতের সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে।

পরিস্থিতি ইঙ্গিত দিচ্ছে ভবিষ্যতে ভারত মার্কিন প্রতিরক্ষা সম্পর্ক আরও গভীর হবে। কিন্তু এর ফলে রাশিয়ার সঙ্গে সম্পর্কের ক্ষেত্রে ভারসাম্য রক্ষা করা আরও কঠিন হয়ে উঠবে। ভারতকে এখন তাঁর জাতীয় স্বার্থ বিবেচনা করে কৌশলগত সিদ্ধান্ত নিতে হবে। যেখানে বন্ধুত্ব আর কুটনৈতিক চাপ এর মধ্যকার সূক্ষ্ম পার্থক্যটি ও স্পষ্ট থাকবে ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরও খবর

ফেসবুকে আমরা

© নাগরিক এক্সপ্রেস । সর্বসত্ব সংরক্ষিত। নাগরিক এক্সপ্রেস এর প্রকাশিত প্রচলিত কোনো সংবাদ তথ্য ছবি আলোকচিত্র রেখা চিত্র ভিডিও চিত্র অডিও কনটেস্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না। পাঠকের মতামত এর জন্য কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়। লেখাটির দায় সম্পূর্ণ লেখক এর