1. admin@nagorikexpress.com : admin :
১৭ই অক্টোবর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ| ১লা কার্তিক, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ| হেমন্তকাল| শুক্রবার| রাত ৩:০৯|
নোটিশ :
পরিচালনা পরিষদ: সারাদেশে সাংবাদিক নিয়োগ চলছে নিরপেক্ষ সংবাদ এর সন্ধানে আজই আপনার বায়োডাটা আমাদের ইমেইল এড্রেস এ পাঠিয়ে দিন অথবা হোয়াটসঅ্যাপ নাম্বারে যোগাযোগ করতে পারেন। বর্তমানে আমাদের প্রতিটি প্রতিনিধির ঠিকানা ও মোবাইল নাম্বার:পান্না আক্তার মহিলা রিপোর্টার গাজীপুর সদর. মোঃ নুরুজ্জামান ঠাকুরগাঁও জেলা বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার প্রতিনিধি 01303691274 মোঃ ফজলুর রহমান ঠাকুরগাঁও জেলা প্রতিনিধি 01718779024 আব্দুল মতিন মুন্সী বোয়ালমারী উপজেলা, ফরিদপুর জেলা মোবাইল নম্বর ০১৬৪৪৫১১৪৮১ মো: আবদুল্লাহ নুর পিরোজপুর জেলা প্রতিনিধি মোবাইল :01903942440 মো: আব্দুর রউফ, পাবনা সাঁথিয়া উপজেলা প্রতিনিধি মোবাইল :০১৭২৩৫৫২৬৩১ মোঃ মাহবুবুর রহমান, নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি, মোবাইল -01902300500 নামঃ মোঃআরাফাত গাজীপুর সদর উপজেলা মোবাইলঃ০১৯৮৬০৪৯৮০০ মোঃ সরোয়ার হোসেন ভাঙ্গা উপজেলা , ফরিদপুর। মোবা: ০১৭৩১৭১১৯৪৭ নাম: মোঃ জুবায়ের রহমান অনিক প্রতিনিধির এলাকা: বংশাল থানা, ঢাকা। মোবাইল: ০১৭৭৮২-৫৩১৪৪ . সকলের আইডি কার্ডের মেয়াদ শেষ। দ্রুত আইডি কার্ড সংগ্রহ করুন জনপ্রিয় পত্রিকা নাগরিক এক্সপ্রেস এর পক্ষ থেকে সবাইকে পরিচালনা পরিষদের পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন । বর্তমানে সারা বাংলাদেশে আইডি কার্ড ধারি আমাদের কোন সংবাদ কর্মী নেই যারা আছেন তাদের আইডি কার্ডের মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে তাই উক্ত সাংবাদিকগণ আমাদের প্রতিষ্ঠানে কর্মরত আছেন বলে বিবেচিত হবে না। যদি কারো আইডি কার্ডের প্রয়োজন হয় তাহলে খুব শীঘ্রই আমাদের সাথে যোগাযোগ করবেন। আপনি কি সাংবাদিক হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে চান? আপনি কি সমাজের সমস্ত অন্যায় অপরাধ দুর্নীতির বিরুদ্ধে লিখতে চান? তাহলে আজই আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন. নিরপেক্ষ সংবাদ এর সন্ধানে। আপনার এলাকায় ঘটে যাওয়া যেকোনো অনিয়ম দুর্নীতি আমাদের কাছে ইমেইলের মাধ্যমে পাঠাতে পারেন অথবা নিচে দেওয়া আমাদের নাম্বারে যোগাযোগ করতে পারেন সারাদেশে সাংবাদিক নিয়োগ চলছে সাংবাদিক হিসেবে নিজেকে গড়ে তুলতে আজ ই আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন.

মতলব উত্তরে মেশিনে ধান কাটা শতক প্রতি ৯০ টাকা নির্ধারিত

Reporter Name
  • আপডেট সময় : সোমবার, ২১ এপ্রিল, ২০২৫
  • ২৭০ বার পঠিত

স্টাফ রিপোর্টার : মতলব উত্তর উপজেলায় শতক প্রতি কম্বাইন হারভেস্টারের মাধ্যমে শতক প্রতি ৯০ টাকা, একরে ৯ হাজার টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। ২০ এপ্রিল উপজেলা সম্মেলন কক্ষে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মাহমুদা কুলসুম মনির সভাপতিত্বে ও উপজেলা কৃষি অফিসার ফয়সাল মোহাম্মদ আলীর সঞ্চালনায় উপজেলার কৃষক প্রতিনিধি ও কম্বাইন হারভেস্টার মালিকদের উপস্থিতিতে এই রেট নির্ধারণ করা হয়।

জানা যায়, গত কয়েকদিন যাবত উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় মেশিনে অতিরিক্ত দামে ধান কাটার অভিযোগ আসছিলো। এর প্রেক্ষিতে উপজেলা কৃষি অফিসারের আহ্বানে এ সভা আয়োজন করা হয়।

সভায় হারভেস্টার মালিকদের পক্ষে স্বাগত বক্তব্যে মেহেদী হাসান লিটন জানান, একদিকে মেশিনের পার্টসের দাম অত্যধিকভাবে বৃদ্ধি, এই এলাকায় সহজলভ্যতার অভাব, অন্যদিকে এই উপজেলায় সারাবছরে এক মৌসুম হার্ভেস্টার দিয়ে ধান কাটার সুযোগ থাকার ফলে আমরা ভর্তুকি মূল্যে মেশিন নিয়ে লাভ তো দূরের কথা, মূলধনই তুলতে পারছি না। আমরা সঠিক সময়ে কিস্তি দিতে না পারায় এখন কোম্পানিগুলো উচ্চ সুদ নির্ধারণ করেছে। আমরা এখন দিশেহারা। তিনি আরো জানান,

এই এলাকায় জমির আকার ক্ষুদ্রাকৃতি ও এলোমেলো। বিভিন্ন জাতের ধান রোপণের কারণে একই সাথে অনেক জমিতে ধান কাটতে পারি না। ফলে অল্প অল্প জমিতে ধান কাটায় জ্বালানি খরচ বেড়ে যায়। এছাড়া জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে পানি উন্নয়ন বোর্ড থেকে পানি না পাওয়ায় কৃষকরা একই সাথে ধান রোপণ করতে পারে নি। ফলে আমরা কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যমাত্রা পূরণে সক্ষম হই না।

এছাড়া উপস্থিত অন্যান্য হারভেস্টার মালিকগণ বলেন, আমরা কৃষকদের কাছ থেকে ১১০ টাকা শতাংশ দাবি করলেও তারা প্রকৃত জমির পরিমাণ কম দেখিয়ে আমাদের গড়ে ৭০-৮০ টাকা শতাংশ প্রতি ধরিয়ে দেন। একদিকে মেশিনের পার্টসের দাম, ড্রাইভারের মজুরি বৃদ্ধি, একই মাঠে একই সাথে পর্যাপ্ত জমির অভাব, অন্যদিকে দাম কম দেওয়ার ফলে আমরা মেশিন কিনে এখন হতাশ।

এদিকে কৃষকদের পক্ষে বক্তব্য রাখেন কৃষি উদ্যোক্তা পরিষদের সভাপতি মো. আতাউর রহমান সরকার, সাধারণ সম্পাদক শরীফ হোসেন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হোসাইন আল মামুন, অর্থ সম্পাদক সালাউদ্দিন খান রনি, সাংগঠনিক রিয়াদ প্রধান, কার্যকরী সদস্য মো. সোহেল সরকার।

উদ্যোক্তারা জানান, বর্তমানে সার, ঔষধ, জমির লিজ খরচ, লেবারের দাম বৃদ্ধির তুলনায় ধানের দাম বাড়ে নি। ফলে অতিরিক্ত দামে ধান কাটার রেট নির্ধারণ করলে আমরা নিঃস্ব হয়ে যাবো। গতবছরকে ফলো করে আগের দামেই ধান কাটার রেট নির্ধারণ করা হোক। আমাদের দাবি, সর্বোচ্চ ৯০ টাকা শতাংশ নির্ধারণ করা হোক।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মাহমুদা কুলসুম মনি বলেন, কৃষকদের দাবি অনুযায়ী এ বছরের জন্যে আগের দামেই শতাংশ প্রতি ৯০ টাকা ধান কেটে কৃষকদের সহযোগিতা করুন। পরবর্তীতে যদি আপনাদের না পোষায় তাহলে আগামীতে আবার আলোচনা সাপেক্ষ দাম নির্ধারণ করা হবে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরও খবর

ফেসবুকে আমরা

© নাগরিক এক্সপ্রেস । সর্বসত্ব সংরক্ষিত। নাগরিক এক্সপ্রেস এর প্রকাশিত প্রচলিত কোনো সংবাদ তথ্য ছবি আলোকচিত্র রেখা চিত্র ভিডিও চিত্র অডিও কনটেস্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না। পাঠকের মতামত এর জন্য কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়। লেখাটির দায় সম্পূর্ণ লেখক এর