1. admin@nagorikexpress.com : admin :
রবিবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৪, ০৫:১৮ অপরাহ্ন
নোটিশ :
পরিচালনা পরিষদ: নাগরিক এক্সপ্রেস এর আইডি কার্ড এর মেয়াদ সম্পূর্ণ কোন সাংবাদিক নেই . সকলের আইডি কার্ডের মেয়াদ শেষ। দ্রুত আইডি কার্ড সংগ্রহ করুন জনপ্রিয় পত্রিকা নাগরিক এক্সপ্রেস এর পক্ষ থেকে সবাইকে পরিচালনা পরিষদের পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন । বর্তমানে সারা বাংলাদেশে আইডি কার্ড ধারি আমাদের কোন সংবাদ কর্মী নেই যারা আছেন তাদের আইডি কার্ডের মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে তাই উক্ত সাংবাদিকগণ আমাদের প্রতিষ্ঠানে কর্মরত আছেন বলে বিবেচিত হবে না। যদি কারো আইডি কার্ডের প্রয়োজন হয় তাহলে খুব শীঘ্রই আমাদের সাথে যোগাযোগ করবেন। আপনি কি সাংবাদিক হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে চান? আপনি কি সমাজের সমস্ত অন্যায় অপরাধ দুর্নীতির বিরুদ্ধে লিখতে চান? তাহলে আজই আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন. নিরপেক্ষ সংবাদ এর সন্ধানে। আপনার এলাকায় ঘটে যাওয়া যেকোনো অনিয়ম দুর্নীতি আমাদের কাছে ইমেইলের মাধ্যমে পাঠাতে পারেন অথবা নিচে দেওয়া আমাদের নাম্বারে যোগাযোগ করতে পারেন সারাদেশে সাংবাদিক নিয়োগ চলছে সাংবাদিক হিসেবে নিজেকে গড়ে তুলতে আজি আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন.
শিরোনাম :
বাংলাদেশ ছাত্রলীগ ঢাকা মহানগর দক্ষিণের বিজ্ঞান বিষয়ক উপ-সম্পাদক হলেন সোনারগাঁয়ের আবু কাউসার। ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্রলীগের প্রশিক্ষণ বিষয়ক উপ-সম্পাদক হয়েছেন বিন্ত। তীব্র তাপ প্রবাহে ফেনী পৌরসভার উদ‍্যোগে খাবার পানি, কোল্ড ড্রিংকস, ওরস‍্যালাইন ও শরবত বিতরন খিলক্ষেত ৩০০ ফিটের রাস্তা যেন ছিনতাইকারীদের অভয়ারণ্য অনিরাপদ পূর্বাঞ্চল ভাঙ্গায় বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা ইসতিসকার নামাজ আদায় তাহিরপুর উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে আনুষ্ঠানিক প্রচারণা শুরু সাবেক চেয়ারম্যান আফতাব উদ্দীনের আন্তর্জাতিক শব্দ সচেতনতা দিবসে ম্যানুয়াল হর্ণ বিতরণ করলো পরিবেশ রক্ষা উন্নয়ন সোসাইটি মাদারীপুরে কৃষকসহ তিনজনকে হাতুড়িপেটা, একজনকে বরিশাল প্রেরণ ভাঙ্গায় সম্প্রীতি সমাবেশ অনুষ্টিত ভাঙ্গায় পৃথক অভিযানে ৫ কেজি গাঁজা সহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতারঃ সংবাদ সম্মেলন

বধু যখন বধুর মর্যাদা না পায় তখন সেই বধু হয়ে উঠে বিদ্রোহী বধু….

  • আপডেট সময় : রবিবার, ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪
  • ১৭৩ বার পঠিত

বিশেষ প্রতিবেদন:

যৌতুক লোভী পরিবার আর পরনারীতে আসক্ত স্বামীর করা অন্যায় অত্যাচার সহ্য করতে করতে দেয়ালে যখন পিঠ ঠেকে গেছিলো তখন প্রতিবাদ করা শুরু করেন,ফলাফল প্রানে মেরে ফেলার প্ল্যান করছে,আল্লাহর রহমতে আমি সব বুজে গেছিলাম জানালেন আর শুনেছিলাম আড়াল থেকে,এখন বাবার বাড়ী এসে কোর্টে মামলা করা লাগলো বলে জানান ।তবুও মানসিক ভাবে আঘাত করেই যাচ্ছে তারা।
তবে কি আমাকে মেরে ফেলতে পারলেই তারা তাদের ছেলেকে নিয়ে যৌতুকের বিজনেস টা ভালভাবে করতে পারবে নাকি ? কি চায় আসলে তারা বলেন নুসরাত?

বিস্তারিত অত্যাচারের কথা তাহার মুখেই শুনুন

আমি নুসরাত জাহান (আশা),স্বামী আল ফাহিম হোসেন রাফী,শুশুর হালিম সওদাগর, গ্রাম-কালিকাপুর (উত্তর পাড়া,বড় বাড়ী),উজানচর ইউনিয়ন,থানা বাঞ্চারামপুর,জেলা ব্রাক্ষনবাড়ীয়া.বাবার বাড়ী ব্রাক্ষনবাড়ীয়া সদর।
২০২২ সালে যখন আল ফাহিম হোসেন রাফী আমার অতীত জেনে বুজে দেখে শুনে আমার প্রতি তার দায়িত্ব, মায়া, টান দেখিয়ে সারাজীবনের দায়িত্ব নেবার কথা যখন আমাকে জানায় সে আমাকে বিয়ে করতে চায়। আমি বলেছিলাম ভেবে দেখি,এরমধ্যে আমিও তার মায়ায় পড়ে যাই।এই মায়াই তার জীবনে যে কাল হয়ে দাঁড়াবে আজ একটুও বুজিনি আমি বলে জানান তিনি।২০২২ সালের ডিসেম্বর এ যখন দীর্ঘ ৯ মাস প্রেমের পর সে আমাকে বিয়ের কথা বলে, আমি আমার পরিবার আর তার পরিবার কে জানাতে বলি,সে তার আব্বু আম্মু আর ভাইদের জানায়,আমার পরিবারকে জানানোর পর প্রথমে আমার আব্বু আম্মু না বললেও পরে রাজি হয়,সে চাকরি করবে এখন কাবিন করা যাবেনা পরে কাবিন করবে বলে আর কাউকে জানাবেনা এখন পরে অনুষ্ঠান করে সবাইকে জানাবে এই প্রস্তাব রাখে আমার কাছে, আমার পরিবার আমার দিকে তাকিয়ে এই প্রস্তাবে রাজি হয়।

০১/০১/২০২৩ ইং তারিখে আল ফাহিম হোসেন রাফী, তার বাবা হালিম সওদাগর, বড় ভাই ফরহাদ হোসাইন বাবু ,ছোট ভাই ফেরদৌস, ফুফা বাবুল, ও ফুফু জয়ফল এসে হুজুরের মাধ্যমে ৫ লাখ টাকা দেনমোহর ধার্য করে আমার আর ফাহিমের বিয়ে হয়,আমার শ্বশুর আর শাশুরী তাদের চাহিদা অনুযায়ী দেড় ভরি সোনার গহনা আর নগদ ১ লাখ টাকা তাদের দিয়েছিলো,তারপর থেকে আমার স্বামী ফাহিমের সাথে ওদের বাড়ীতে থাকা হতো অনেক টা সময়,আমার শ্বশুর বাড়ীর লোকজন আমাকে লুকিয়ে রাখতো যেন কেউ না দেখে, তবে কেন মাসের পর মাস ওই বাড়িতেই আমাকে লুকিয়ে রাখা হতো সেই প্রশ্ন আমি কখনোই করিনি,বিয়ের কয়েকমাস পর যখন জানলাম ফাহিম আগে তার মামাতো বোনকে ঠিক এইভাবেই বিয়ে করে যৌতুকের টাকা না দেয়ায় তালাক দিয়ে দেয়, তখন আমি তিন মাসে অন্তসত্তা, ফাহিম কে জোর করায় তার সাথে আমাকে ঢাকার খিলগাঁও নিয়ে ভাড়া বাসায় তুলে, কিছুদিন পরে সে বাড়ীতে যাবে আমাকে জানালে আমি না বলায় সে আমাকে অনেক মারধর করে,সহ্য করতে না পেরে আমি ৯৯৯ এ কল দিলে খিলগাঁও থানা পুলিশ বাসায় গিয়ে তাকে আমাকে থানায় নিয়ে আসে,সে থানা থেকে পুলিশ কে আহত করে পালাইয়া যাওয়ার চেস্টা করে,ধরে এনে তাকে লকাবে রাখে আর ৯/১ মামলা করে দিতে বলে, যেহেতু বিয়ের কাবিন নাই, আমি আল্লাহকে বিশ্বাস করি,কিন্ত্য সেদিন তাকে আমি বলি কাবিন করবা তাহলে বের করে নিব, কাবিন যদি ১ টাকা হয় তবুও আমি রাজি, সে হ্যাঁ বলে বের হয়ে নানা তালবাহানা করে আমার সাড়ে তিনমাসের অনাগত সন্তানকে আমাকে না জানিয়ে কৌশলে মেরে ফেলে চলে যায়।আমি অসুস্থ হয়ে যাই, তখন সে আমাকে আমার বাড়ী থেকে ১ লাখ টাকা নিয়ে দিতে বলে, আমি না বললে আমার শশুর শাশুরী বাসুর জ্বা সবাই আমাকে কল দিয়ে নানাভাবে হুমকি আর ভয় দেখানোর চেস্টা করে, টাকা দেয়ার জন্য,আমি পাত্তা দেইনা দেখে আমার প্রতি আমার স্বামীর অত্যাচার বেড়েই চলছিলো,মুখ বুজে সব সজ্জ্য করতাম,কিন্তু যখন দেখলাম সে পরকীয়া করছে,তাকে জিজ্ঞেস করায় আমাকে মেরে আহত করে রাখে,তখন আমি সহ্য করতে না পেরে ঘুমের ওসুধ খেয়ে মরে যেতে চাইছিলাম,আল্লাহর রহমতে তখন বেচে গেছি,তারপর ভেবেছি ওর বাড়িতে থাকলে আর মারতে পারবেনা আমাকে,অনুরোধ করায় সে তার বাড়িতে নিয়ে যায়,তখন আমার ভাবনা ভুল প্রমান করে দিয়ে আমার শশুর শাশুরী আর ওর পরিবারে প্রতিটা মানুষের অমানবিক নির্যাতনের আঘাত সহ্য করতে করতে আর যৌতুকের জন্য চাপের কারনে আমি বাঞ্চারামপুর থানায় অভিযোগ করি,পুলিশ আসার খবর শুনে আমার শশুর শাশুরী আমাকে আর অত্যাচার করবেনা বলে, আমার বিশ্বাস না হওয়ায় আমি পুলিশের সামনে তাদের বাড়ী থেকে বের হয়ে বিচারের আশায় থানায় যাই,ওখান থেকে আবার শশুর বাড়ী আসি কারন বাড়ীতে আসব কোন মুখ নিয়ে, যাওয়ার পর প্রেগন্যান্সির রিপোর্ট পেয়ে আমার শশুর শাশুরী স্বামী সহ সবাই ক্ষিপ্ত হয়ে আমাকে জোর করে বিষ খাইয়ে মেরে ফেলার চেস্টা করে, তখনো আল্লাহর রহমত থাকায় প্রানে বেচে যায়,তখন তারা ভয় পেয়ে যায়, আমার বাড়ীতে সব জানায়,আমার স্বামী শ্বশুর শাশুরী আমার পা ধরে ক্ষমা চায়,আমি ক্ষমা করে দেই,এর মধ্যে আবারো আমার দু মাসে বেবীটা ওদের খাওয়ানো বিষের জন্য পেটের মধ্যেই মারা যায়,আমার অসুস্থতার সুযোগ নিয়ে অভিযোগ প্রত্যাহার করে ফেলে আমাকে দিয়ে,পরে আমাকে হাত পা বেধে আমার ফোন আমার স্বামী আমার থেকে নিয়ে নেয়,তখন আমাকে মেরে গুম করে ফেলার ভয় দেখিয়ে আমাকে বলানো হয়ছিলো ওদের গ্রামের শত্রু ৪ জনের নাম দিয়ে আমি যেন বলি তারা আমাকে বিষ খাওয়াইছে, আমি ভয়ে বলি, তারপর সুযোগ বুজে আমার বাড়ীতে আমি সব বলি,১৪ তারিখ আমার পরিবার আমার শশুর বাড়ী গেলে ওরা জানায় ৭ লাখ টাকা দিলে কাবিন করবে আর না হলে আমাকে অস্বীকার করে কাবিন করে অন্য কাউকে বিয়ে করবে,আমার পরিবার না বলাতে আমার স্বামী আমাকে মারধর শুরু করে শ্বাসরুধ করে ফেলে আমার শশুর শাশুরী বাসুর আর মেজো জ্বা ও আমাকে যে যেভাবে পারছে আঘাত করছে,আমার পরিবার আটকাতে গেলে তাদের চরম অপমান করা হয়, আমাকে উদ্ধার করে বাঞ্চারামপুর থানায় নিয়ে গেলে সেখানে পুলিশ বলে কোটে মামলা করতে,আমি অভিযোগ করে তারপর সদরে এসে মামলা করি ১১/গ ধারায়,এখনো তারা আমাকে হুমকি দিয়েই যাচ্ছে।।।

কত সহ্য করলে আর কি কি করলে এইসব অমানুষরা মানুষ হবে, সমাজ কিভাবে ওদের মত মানুষদের পাশে থাকে?
ভুক্তভোগী নারী এখন নিরাপত্তা হীনতায় ভুগছেন তিনি তার নিরাপত্তা চান ।চান স্বামীর অধিকার কোথায় গেলে তিনি তার অধিকার ফিরে পাবেন?
নাকি সমাজের ঐ নরপিশাচ যৌতুক লোভী মানুষের কারনে প্রান দিতে হবে তাকে?
ইতিমধ্যে তার গর্ভে থাকা শিশুটি কিন্তু মারা গেছে।
সমাজ আজ কোথা ঐ দুশচরিএ লোকদের কারনে?

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরও খবর

ফেসবুকে আমরা

© নাগরিক এক্সপ্রেস । সর্বসত্ব সংরক্ষিত। নাগরিক এক্সপ্রেস এর প্রকাশিত প্রচলিত কোনো সংবাদ তথ্য ছবি আলোকচিত্র রেখা চিত্র ভিডিও চিত্র অডিও কনটেস্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না। পাঠকের মতামত এর জন্য কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়। লেখাটির দায় সম্পূর্ণ লেখক এর
Theme Customized By Shakil IT Park