1. admin@nagorikexpress.com : admin :
১৭ই অক্টোবর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ| ১লা কার্তিক, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ| হেমন্তকাল| শুক্রবার| রাত ১২:৪৮|
নোটিশ :
পরিচালনা পরিষদ: সারাদেশে সাংবাদিক নিয়োগ চলছে নিরপেক্ষ সংবাদ এর সন্ধানে আজই আপনার বায়োডাটা আমাদের ইমেইল এড্রেস এ পাঠিয়ে দিন অথবা হোয়াটসঅ্যাপ নাম্বারে যোগাযোগ করতে পারেন। বর্তমানে আমাদের প্রতিটি প্রতিনিধির ঠিকানা ও মোবাইল নাম্বার:পান্না আক্তার মহিলা রিপোর্টার গাজীপুর সদর. মোঃ নুরুজ্জামান ঠাকুরগাঁও জেলা বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার প্রতিনিধি 01303691274 মোঃ ফজলুর রহমান ঠাকুরগাঁও জেলা প্রতিনিধি 01718779024 আব্দুল মতিন মুন্সী বোয়ালমারী উপজেলা, ফরিদপুর জেলা মোবাইল নম্বর ০১৬৪৪৫১১৪৮১ মো: আবদুল্লাহ নুর পিরোজপুর জেলা প্রতিনিধি মোবাইল :01903942440 মো: আব্দুর রউফ, পাবনা সাঁথিয়া উপজেলা প্রতিনিধি মোবাইল :০১৭২৩৫৫২৬৩১ মোঃ মাহবুবুর রহমান, নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি, মোবাইল -01902300500 নামঃ মোঃআরাফাত গাজীপুর সদর উপজেলা মোবাইলঃ০১৯৮৬০৪৯৮০০ মোঃ সরোয়ার হোসেন ভাঙ্গা উপজেলা , ফরিদপুর। মোবা: ০১৭৩১৭১১৯৪৭ নাম: মোঃ জুবায়ের রহমান অনিক প্রতিনিধির এলাকা: বংশাল থানা, ঢাকা। মোবাইল: ০১৭৭৮২-৫৩১৪৪ . সকলের আইডি কার্ডের মেয়াদ শেষ। দ্রুত আইডি কার্ড সংগ্রহ করুন জনপ্রিয় পত্রিকা নাগরিক এক্সপ্রেস এর পক্ষ থেকে সবাইকে পরিচালনা পরিষদের পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন । বর্তমানে সারা বাংলাদেশে আইডি কার্ড ধারি আমাদের কোন সংবাদ কর্মী নেই যারা আছেন তাদের আইডি কার্ডের মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে তাই উক্ত সাংবাদিকগণ আমাদের প্রতিষ্ঠানে কর্মরত আছেন বলে বিবেচিত হবে না। যদি কারো আইডি কার্ডের প্রয়োজন হয় তাহলে খুব শীঘ্রই আমাদের সাথে যোগাযোগ করবেন। আপনি কি সাংবাদিক হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে চান? আপনি কি সমাজের সমস্ত অন্যায় অপরাধ দুর্নীতির বিরুদ্ধে লিখতে চান? তাহলে আজই আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন. নিরপেক্ষ সংবাদ এর সন্ধানে। আপনার এলাকায় ঘটে যাওয়া যেকোনো অনিয়ম দুর্নীতি আমাদের কাছে ইমেইলের মাধ্যমে পাঠাতে পারেন অথবা নিচে দেওয়া আমাদের নাম্বারে যোগাযোগ করতে পারেন সারাদেশে সাংবাদিক নিয়োগ চলছে সাংবাদিক হিসেবে নিজেকে গড়ে তুলতে আজ ই আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন.

অধিক ফলাফলের জন্য কখন হাঁটবেন?

Reporter Name
  • আপডেট সময় : শুক্রবার, ২৮ মার্চ, ২০২৫
  • ২০১ বার পঠিত

ছবি: সংগৃহীত

হাঁটা একটি অত্যন্ত সহজ এবং কার্যকর ব্যায়াম। তবে আপনি জানেন কি যে আপনার হাঁটার সময়টি আপনার প্রাপ্ত উপকারিতা প্রভাবিত করতে পারে? হাঁটা যেকোনো সময়ই স্বাস্থ্যর জন্য ভালো, তবে সঠিক সময়ে হাঁটলে এটি বিপাক, পাচন এবং সার্বিক সুস্থতার উপর আরও বেশি প্রভাব ফেলতে পারে। চলুন জানি সঠিক সময়ে হাঁটার উপকারিতা এবং কীভাবে এই সহজ কার্যকলাপটির সর্বোচ্চ উপকারিতা লাভ করা যায়।

সকালবেলা হাঁটা: দিনের শুরুতে শক্তি বৃদ্ধি
সকালে হাঁটাটা সাধারণত ত্বক, শক্তি বৃদ্ধি এবং বিপাক ত্বরান্বিত করার জন্য পরামর্শ দেওয়া হয়। সকালের হাঁটা শরীরকে জাগিয়ে তোলে, মন ভালো করে এবং দিনের জন্য মনোযোগ বৃদ্ধি করে। সকালে সূর্যালোকের সংস্পর্শে আসা ভিটামিন ডি উৎপাদনে সহায়ক, যা হাড়ের স্বাস্থ্য এবং প্রতিরোধ ক্ষমতার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। খালি পেটে হাঁটা (ফাস্টেড হাঁটা) আরও ভালো চর্বি পোড়াতে সাহায্য করতে পারে, যা ওজন কমানোর ইচ্ছা থাকা ব্যক্তিদের জন্য একটি চমৎকার বিকল্প। সকালের তাজা বাতাস ফুসফুসের কার্যকারিতা এবং মানসিক স্বচ্ছতা উন্নত করতে সহায়ক।

সন্ধ্যায় হাঁটা: একটি দীর্ঘ দিন শেষে স্ট্রেস মুক্তির উপায়
যাদের সকালে সময় পাওয়া কঠিন, তাদের জন্য সন্ধ্যায় হাঁটাও সমান উপকারী হতে পারে। সন্ধ্যায় হাঁটা শরীরকে দীর্ঘদিনের কাজের চাপ থেকে রিল্যাক্স করতে সহায়ক, স্ট্রেস কমায় এবং খাবারের পর পাচন উন্নত করে। এটি রক্তের সুগার নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করতে পারে, বিশেষত ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য একটি ভাল বিকল্প। সন্ধ্যায় হাঁটা ভালো ঘুমের সহায়ক হতে পারে, কারণ এটি শরীরকে শিথিল করতে এবং বিশ্রামের জন্য প্রস্তুত করতে সহায়ক। তবে, ঘুমের সময়ের খুব কাছাকাছি কঠোর হাঁটা এড়ানো ভালো, কারণ এটি ঘুমের ব্যাঘাত ঘটাতে পারে।

খাবার পর হাঁটা: এটি কি সত্যিই সাহায্য করে?
অনেকে ভাবেন খাবারের পর হাঁটা ভাল কি না। গবেষণায় দেখা গেছে যে, খাবারের পর ১০-১৫ মিনিটের একটি হালকা হাঁটা পাচন সহায়ক, রক্তে সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে এবং ফোলাভাব কমাতে সাহায্য করতে পারে। এটি পেটকে খাদ্য প্রক্রিয়া করতে আরও কার্যকরভাবে সাহায্য করে এবং খাবারের পর অবসন্নতা রোধ করে। খাবারের পর তত্ক্ষণাত হাঁটাটা সবার জন্য আরামদায়ক নাও হতে পারে। একটি হালকা হাঁটা সুপারিশ করা হয়, যাতে শরীর খাদ্য হজম করতে পারে এবং পেটে অতিরিক্ত চাপ না পড়ে।

দুপুরে হাঁটা: এক অবমূল্যায়িত সময়ের জন্য উপকারী
দুপুরে হাঁটা তেমন জনপ্রিয় নয়, তবে এটি অত্যন্ত উপকারী হতে পারে। দুপুরে শরীরের তাপমাত্রা তুঙ্গে পৌঁছায়, যা পেশির কার্যক্ষমতা এবং সহনশীলতা বৃদ্ধি করে। এই সময়ে হাঁটা বিশেষভাবে হৃদরোগের স্বাস্থ্য উন্নত করতে এবং ক্যালোরি পোড়াতে কার্যকর। একটি মধ্যাহ্ন বিরতির সময় হাঁটা দীর্ঘ সময় বসে থাকার পরিপ্রেক্ষিতে রক্ত সঞ্চালন উন্নত করতে এবং শরীরের দৃঢ়তা প্রতিরোধ করতে সহায়ক হতে পারে। দুপুরের সময় বাইরেই হাঁটার মাধ্যমে প্রাকৃতিক আলো পাওয়া যায়, যা শরীরের স্লিপ-ওয়েক চক্র নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।

হাঁটার উপকারিতা সর্বোচ্চ করতে কীভাবে হাঁটবেন?
যে কোনো সময় হাঁটাই ভালো, তবে হাঁটার পদ্ধতিও সেরা ফলাফল পাওয়ার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। হাঁটার উপকারিতা বাড়ানোর জন্য কিছু পরামর্শ: সোজা posture বজায় রাখুন, কাঁধ শিথিল রাখুন এবং হাত প্রাকৃতিকভাবে দুলতে দিন। একটি দ্রুত হাঁটা (৩-৪ মাইল/ঘণ্টা) হৃদরোগের জন্য আদর্শ, তবে ধীর গতিতে হাঁটলেও উপকারিতা পাওয়া যায়। হাঁটার আগে এবং পরে পর্যাপ্ত পানি পান করুন, যাতে শরীর সজীব থাকে। সঠিক জুতো পরিধান করুন, যা যৌথ ব্যথা রোধ করতে এবং হাঁটার দক্ষতা বাড়াতে সাহায্য করবে। নিয়মিত হাঁটার অভ্যাস গড়ে তুলুন। প্রতিদিন অন্তত ৩০ মিনিট হাঁটলে সুস্থতার উপকারিতা স্পষ্টভাবে দেখা যাবে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরও খবর

ফেসবুকে আমরা

© নাগরিক এক্সপ্রেস । সর্বসত্ব সংরক্ষিত। নাগরিক এক্সপ্রেস এর প্রকাশিত প্রচলিত কোনো সংবাদ তথ্য ছবি আলোকচিত্র রেখা চিত্র ভিডিও চিত্র অডিও কনটেস্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না। পাঠকের মতামত এর জন্য কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়। লেখাটির দায় সম্পূর্ণ লেখক এর