1. admin@nagorikexpress.com : admin :
বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ০৮:০১ অপরাহ্ন
নোটিশ :
পরিচালনা পরিষদ: নাগরিক এক্সপ্রেস এর আইডি কার্ড এর মেয়াদ সম্পূর্ণ কোন সাংবাদিক নেই . সকলের আইডি কার্ডের মেয়াদ শেষ। দ্রুত আইডি কার্ড সংগ্রহ করুন জনপ্রিয় পত্রিকা নাগরিক এক্সপ্রেস এর পক্ষ থেকে সবাইকে পরিচালনা পরিষদের পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন । বর্তমানে সারা বাংলাদেশে আইডি কার্ড ধারি আমাদের কোন সংবাদ কর্মী নেই যারা আছেন তাদের আইডি কার্ডের মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে তাই উক্ত সাংবাদিকগণ আমাদের প্রতিষ্ঠানে কর্মরত আছেন বলে বিবেচিত হবে না। যদি কারো আইডি কার্ডের প্রয়োজন হয় তাহলে খুব শীঘ্রই আমাদের সাথে যোগাযোগ করবেন। আপনি কি সাংবাদিক হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে চান? আপনি কি সমাজের সমস্ত অন্যায় অপরাধ দুর্নীতির বিরুদ্ধে লিখতে চান? তাহলে আজই আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন. নিরপেক্ষ সংবাদ এর সন্ধানে। আপনার এলাকায় ঘটে যাওয়া যেকোনো অনিয়ম দুর্নীতি আমাদের কাছে ইমেইলের মাধ্যমে পাঠাতে পারেন অথবা নিচে দেওয়া আমাদের নাম্বারে যোগাযোগ করতে পারেন সারাদেশে সাংবাদিক নিয়োগ চলছে সাংবাদিক হিসেবে নিজেকে গড়ে তুলতে আজি আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন.
শিরোনাম :
তীব্র তাপ প্রবাহে ফেনী পৌরসভার উদ‍্যোগে খাবার পানি, কোল্ড ড্রিংকস, ওরস‍্যালাইন ও শরবত বিতরন খিলক্ষেত ৩০০ ফিটের রাস্তা যেন ছিনতাইকারীদের অভয়ারণ্য অনিরাপদ পূর্বাঞ্চল ভাঙ্গায় বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা ইসতিসকার নামাজ আদায় তাহিরপুর উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে আনুষ্ঠানিক প্রচারণা শুরু সাবেক চেয়ারম্যান আফতাব উদ্দীনের আন্তর্জাতিক শব্দ সচেতনতা দিবসে ম্যানুয়াল হর্ণ বিতরণ করলো পরিবেশ রক্ষা উন্নয়ন সোসাইটি মাদারীপুরে কৃষকসহ তিনজনকে হাতুড়িপেটা, একজনকে বরিশাল প্রেরণ ভাঙ্গায় সম্প্রীতি সমাবেশ অনুষ্টিত ভাঙ্গায় পৃথক অভিযানে ৫ কেজি গাঁজা সহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতারঃ সংবাদ সম্মেলন মতলবে মায়ের ঠাঁই হয়নি একমাত্র ছেলের ঘরে ভাঙ্গায় নানা আয়োজনে ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস পালিত

পটুয়াখালীর বাউফলে মনিরুল ইসলাম (৪৫) নামের এক মাদ্রাসা শিক্ষকের মাথা নাড়া করে দিয়েছেন প্রতিপক্ষ অন্য শিক্ষকরা।

  • আপডেট সময় : বৃহস্পতিবার, ৭ জুলাই, ২০২২
  • ১৮৮ বার পঠিত

বুধবার (৬ জুলাই) বিকালে এ ঘটনার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে মুহূর্তেই তা ভাইরাল হয়। এ ঘটনাটি গত ৩ জুলাই বাউফল উপজেলার কালিশুরী এলাকার একটি মাদ্রাসায় ঘটে বলে জানা গেছে।

অভিযোগ উঠেছে, বাউফল পৌর শহরের ২নং ওয়ার্ডের বাউফল মদিনাতুল উলুম নুরানি হাফিজিয়া ক্যাডেট মাদ্রাসার পরিচালক মাওলানা আনিসুর রহমানের নির্দেশে মাওলানা জসিম উদ্দিন মাথা ন্যাড়া করার এ কাণ্ড ঘটিয়েছেন। তবে বিষয়টি অস্বীকার করেছেন মাওলানা আনিসুর রহমান।

ঘটনার শিকার হাফেজ মনিরুল ইসলাম ভোলা সদর উপজেলার আলী নগর গ্রামের আবদুল মন্নান মিয়ার ছেলে।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, হাফেজ মনিরুল ইসলাম দীর্ঘদিন ধরে বাউফল মদিনাতুল উলুম নুরানি হাফিজিয়া ক্যাডেট মাদ্রাসায় শিক্ষক হিসাবে চাকরি করতেন। একজন ভাল শিক্ষক হিসাবে ছাত্র ও অভিভাবকদের মধ্যে তার সুনাম ছিল। ফলে অভিভাবকরা তাদের সন্তানদের ওই শিক্ষকের কাছে পড়াতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করতেন। বিষয়টি ওই মাদ্রাসার পরিচালক মাওলানা আনিসুর রহমানের ভাল লাগেনি। এক পর্যায়ে এ নিয়ে মতপার্থক্য দেখা দেয়। পরে গত ঈদুল ফিতরের আগে হাফেজ মনিরুল ইসলাম ওই মাদ্রাসার চাকরি ছেড়ে চাঁদপুর সদর উপজেলার লাউতলী জামিয়া মদিনাতুল উলুম মাদ্রাসায় শিক্ষক হিসাবে যোগ দেন। তিনি চলে যাওয়ার পর কয়েকজন ছাত্র ওই মাদ্রাসা ছেড়ে চাঁদপুরে তার মাদ্রাসায় গিয়ে ভর্তি হন। এছাড়া কয়েকদিন আগে বাউফল পৌর শহরের ২নং ওয়ার্ডের জাকির হোসেনের আট বছর বয়সি ছেলে ওই মাদ্রাসা ছেড়ে হাফেজ মনিরুল ইসলামের চাঁদপুরের মাদ্রাসায় গিয়ে ভর্তি হন। তার বাবাই চাঁদপুরে গিয়ে ছেলেকে ভর্তি করে দিয়ে আসেন। এতে ক্ষুব্ধ হন মাওলানা আনিসুর রহমান। তার ধারণা শিক্ষক মনিরুল ইসলাম ওই ছাত্রকে ফুঁসলিয়ে চাঁদপুরে তার মাদ্রাসায় ভর্তি করেছেন। এরপর অভিভাবক পরিচয়ে অপরিচিত মোবাইল নম্বর দিয়ে হাফেজ মনিরুল ইসলামকে বাউফলে ডেকে আনেন। গত ৩ জুলাই কালিশুরী এলাকার একটি মাদ্রাসার রুমে আটকে রেখে মারধর করেন একপর্যায়ে ওইদিনই আনিসুরের নির্দেশে মাওলানা জসিম উদ্দিন নামের অপর এক শিক্ষক মনিরুল ইসলামের মাথা ন্যাড়া করে দেন। এসময় তার কাছ থেকে একটি মোবাইল ও সাড়ে ৪ হাজার টাকা রেখে রাত ৮টার দিকে তাকে ছেড়ে দেন।

এবিষয়ে অভিযুক্ত মাওলানা আনিসুর রহমান জানান, এটা একটি দুঃখজনক ঘটনা। আসলে কাজটি ঠিক হয়নি। আমাদের উচিত ছিল ছেলে ধরা বা ছেলে অপহরণের অভিযোগ এনে পুলিশের কাছে পাঠানো। কিন্তু ওই সময় স্থানীয় অনেক লোকজন এসে কে কিভাবে মাথা ন্যাড়া করলো আমি নিজেও হতবাক।

বাউফল থানার ওসি আল মামুন জানান, ঘটনা শোনামাত্র ওই মাদ্রাসায় পুলিশ পাঠিয়েছি। এঘটনায় এখনও অভিযোগ পাইনি। তবে শিক্ষক মনিরুল ইসলাম অভিযোগ দাখিল করলে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

পটুয়াখালীর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শাহেদ আহমেদ চৌধুরী জানান, ঘটনাটি শুনিছি। খুবই বাজে কাজ। মনিরুল ইসলামের সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করা হচ্ছে। প্রাথমিকভাবে ভিডিও ফুটেজ দেখেছি।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরও খবর

ফেসবুকে আমরা

© নাগরিক এক্সপ্রেস । সর্বসত্ব সংরক্ষিত। নাগরিক এক্সপ্রেস এর প্রকাশিত প্রচলিত কোনো সংবাদ তথ্য ছবি আলোকচিত্র রেখা চিত্র ভিডিও চিত্র অডিও কনটেস্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না। পাঠকের মতামত এর জন্য কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়। লেখাটির দায় সম্পূর্ণ লেখক এর
Theme Customized By Shakil IT Park