রাজধানীর ব্যস্ততম এলাকা গুলিস্তানে অবস্থিত আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয় বর্তমানে এক ভিন্ন চেহারায় দেখা যাচ্ছে। আগে যেখানে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড চলত, এখন সেখানে দেখা মিলছে পরিত্যক্ত ভবন, মাদকাসক্তদের আড্ডা ও বিভিন্ন অনিয়মের চিত্র। তবে এই দৃশ্য ঈদের পর বদলে যেতে পারে, এমন ইঙ্গিত মিলছে সাম্প্রতিক ঘটনাপ্রবাহে।
সম্প্রতি এই ভবনের সামনে “জুলাই যোদ্ধা সদর দপ্তর” লেখা একটি ব্যানার টানানো হয়েছে। রোববার সন্ধ্যায় একদল নেতা-সমর্থক ভবনে প্রবেশ করে কার্যালয়ের নিয়ন্ত্রণ নেয় বলে গুঞ্জন ছড়ায়। পরদিন সেখানে আওয়ামী লীগের পুরনো ব্যানারের পাশে নতুন একটি ব্যানারও টানানো হয়—যেখানে স্পষ্ট লেখা, “এটি আওয়ামী লীগের অফিস”।
তবে ‘জুলাই যোদ্ধা’ পরিচয়ে আসা একটি পক্ষ দাবি করছে, “আমরা ভবনটি দখল করিনি, এটি সরকারি সম্পত্তি। ঈদের পর অফিসিয়ালি আমাদের কার্যক্রম শুরু করব। সরকারের অনুমোদন থাকলে আমরা এখানে অফিস চালাব।” তারা আরও বলে, “আওয়ামী লীগের কোনো কার্যক্রম এখানে চালাতে দেওয়া হবে না। আমরা ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছি।”
রাজধানীর ব্যস্ততম এলাকা গুলিস্তানে অবস্থিত আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয় বর্তমানে এক ভিন্ন চেহারায় দেখা যাচ্ছে। আগে যেখানে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড চলত, এখন সেখানে দেখা মিলছে পরিত্যক্ত ভবন, মাদকাসক্তদের আড্ডা ও বিভিন্ন অনিয়মের চিত্র। তবে এই দৃশ্য ঈদের পর বদলে যেতে পারে, এমন ইঙ্গিত মিলছে সাম্প্রতিক ঘটনাপ্রবাহে।
সম্প্রতি এই ভবনের সামনে “জুলাই যোদ্ধা সদর দপ্তর” লেখা একটি ব্যানার টানানো হয়েছে। রোববার সন্ধ্যায় একদল নেতা-সমর্থক ভবনে প্রবেশ করে কার্যালয়ের নিয়ন্ত্রণ নেয় বলে গুঞ্জন ছড়ায়। পরদিন সেখানে আওয়ামী লীগের পুরনো ব্যানারের পাশে নতুন একটি ব্যানারও টানানো হয়—যেখানে স্পষ্ট লেখা, “এটি আওয়ামী লীগের অফিস”।
তবে ‘জুলাই যোদ্ধা’ পরিচয়ে আসা একটি পক্ষ দাবি করছে, “আমরা ভবনটি দখল করিনি, এটি সরকারি সম্পত্তি। ঈদের পর অফিসিয়ালি আমাদের কার্যক্রম শুরু করব। সরকারের অনুমোদন থাকলে আমরা এখানে অফিস চালাব।” তারা আরও বলে, “আওয়ামী লীগের কোনো কার্যক্রম এখানে চালাতে দেওয়া হবে না। আমরা ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছি।”
একজন সদস্য অভিযোগ করেন, তাকে গুলি করে আহত করা হয়েছে, এবং চিকিৎসার সময় পেট থেকে ব্যাটারি ও পিন বের করা হয়। তার দাবি, “এই ভবন ফ্যাসিস্টদের ছিল, এখন আমরা এখানে এসেছি আমাদের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে।”
তবে ‘জুলাই যোদ্ধা’ ব্যানার টানানো এই দলের সঙ্গে প্রকৃত জুলাই অভ্যুত্থান সংশ্লিষ্ট ৮০টি সংগঠনের কোনো সম্পর্ক নেই বলে জানিয়েছেন ‘জুলাই ঐক্য’ জোটের একজন মুখপাত্র। তিনি বলেন, “এই নামে আমরা কোনো সংগঠন পরিচালনা করি না।”